আল্লাহর রাজত্ব কত বড়

আল্লাহর রাজত্ব কত বড়
হোমিওপ্যথি ও অদৃশ্য মতবাদ (ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য)
ডা. আওলাদ হোসেন

চির চেনা আকাশ আর মাটির পৃথিবী অথবা দূরের আকাশটি কত দূরে আর পৃথিবীটি ঘুরে কেন?
সূর্য-ব্যাস-১৩,৯২,০০০-পৃথিবীর-১০৯ গুণ ভর ৩ লক্ষ ৩০ হাজার গুণ
এক আলোক বর্ষ = ৬৩২৪০ অট (সূর্য হতে পৃথিবীর দূরত্ব)
ছায়াপথ- ব্যাস-১লক্ষ আলোক বর্ষ বা আকাশগঙ্গা ৯দ্ধ ১০১৭ কিলোমিটার।
২০০ বিলিয়ন থেকে ৪০০ বিলিয়ন নক্ষত্র আছে।
কোমা বেরেনিসেস্ নক্ষত্রপুঞ্জের একটি সর্পিল গ্যালাক্সি। এটি প্রায় ৫৬০০০ আলোকবর্ষ চওড়া এবং পৃথিবী হতে প্রায় ৬০মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।

আল্লাহর রাজত্ব কত বড়? ধারনাতীত সমগ্র সৃষ্টিকর্ম পিঁপড়া তূল্যও না। তাঁর শক্তি যে কত ব্যাপক মানুষ কিভাবে নিজেকে প্রভূ দাবী করে তা বোঝা যায় না। এক চুল পরিমান দোষে গজব নামতে পারে অথবা পাহাড়সম পাপ তিনি ক্ষমা করতে পারেন। শিরিক করা মানুষের স্বভাব যা ক্ষমার অযোগ্য। এবং মানুষ একটি নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে রয়েগেল আর মানুষ স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি।
মহাবিশ্বের ব্যাস প্রায় ২৮ বিলিয়ন চধৎংবপ বা ৯১বিলিয়ন খরমযঃ ুবধৎ. কোটি কোটি গ্যালাক্সির মধ্যে ছায়াপথের মতই কোটি কোটি তারাদের অবস্থান, আমাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।

চাঁদঃ-
একবার চাঁদের দিকে থাকে এবং একবার চাঁদের বিপরীত দিকে থাকে। এ কারণে পৃথিবীর যে কোন স্থানে দুইবার জোয়ার এবং দুইবার ভাটা হয়।

২। Anatomy at a glance (দেহের ভিতরের অঙ্গ মহাবিশ্বের মহাবিশ্বয় এর মত। হোমিওতে লক্ষণ প্রকাশের উৎস।)
The Thorax (বক্ষ)।
The abdomen & Pelvis (পেট ও শ্রোনিচক্র)
The upper limb (উর্দ্ধাঙ্গ)
The Lower limb (নিুাঙ্গ)
The Head & Neck (মাথা ও গলা)
The spine & spinal cord (মেরুদন্ড ও মেরুদন্ড কান্ড)
The Nervous system (স্নায়ু তন্ত্র)

Anatomy- Sexual Function of Human Body- your brain is your most important sex organ. your skin is your big sex organ, with its millions of sensitive nerves

Sexual organs-Male-Female (Not now)

Vas deference- Transport of sperm from epidi dymis. (is a tube that Connects a  testicle to a Vas deferens)

Testicles (শুক্রাশয়) Scrotum (অন্ডকোষ) –

dual chambered sack of skin.

Spermatic cords-

Male & Female Reproductive Systms nex time প্রতিটি অংগের কারুকার্য যে বিজ্ঞানের উপর প্রতিষ্ঠিত মানুষের পক্ষে চিন্তা করা সম্ভব না। কেন এত জটিলতা, কেনই বা এত সরল, যার ব্যাখ্যা নেই, শুধু জীবন বলে মেনে নেয়া Perfect in Nature.

অর্গাননের অভিজ্ঞ শিক্ষক পাওয়া গেলে হোমিও প্যাথির নিয়ম কানুন ও মর্মার্থ বুঝতে সহজ হয়।
অন্যথায় কি ওষুধে কি রোগ সারে তা জেনেই কর্ম ক্ষেত্রে সাঁতার দিতে হয় এবং হাবুডুবু খেতে হয়। ওষুধ জানা হলো কিন্তু রোগীকে জানা হলো না, এই জানাই হচ্ছে অর্গানন- মূল বই। তার আগে দেহটাকে জানতে হবে যা এনাটমি। পৃথিবী অনেক বড়। ঘূর্ণীপাক নদীর ধর্ম। দক্ষ মাঝি ঘূর্ণিপাকে পড়ে না। পূর্বকালের লোকজনেরা বলেছিলেন নিজেদের রক্ষা করে চলার জন্য। বন্ধুরা শত্রুতে পরিণত হবে, অসত্য সত্য হবে, প্রশংসার কোন কারণ আকবে না, অযথা হয়রানি, বিরুদ্ধে মনোভাব, নির্বাসন এবং আল-কুরআনে যা বলা আছে তা না মানা।

৪। বিরুদ্ধবাদীরা কে মদ, গাঁজা, ভাং, নারী আর ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে ধর্মচ্যুত আর রাজ্যহারা করার জন্য যথেষ্ট। এটাতো আগে কালের কথা,এখন কি? যে জাতি মিথ্যার উপর নির্ভর তাদের পক্ষে কেন লিখব? লেখা বাদ। সত্য যখন ফিরে আসে তখন লিখব। দেহকে নিয়ে মাঝে মাঝে চিন্তা হয়। এখন যা আছে সবই নমুনা-অস্বীকার করার নেই। এখন এই নমুনাকে যদি প্রকৃত রুপ দেয়া যায় তাকি অস্বীকার করতে হবে। দেহ অনন্ত, জীবন অনন্ত, তখন কেমন হবে? এখন দেহের বিবরণ এনাটমি হিসেবে দেয়া দরকার। তারপর দেখা যাবে Reproductive System. কি আশ্চর্য চিন্তা ভাবনা, কিভাবে এলো, কে গড়লো?

৫। কত শত চিন্তা-ভাবনার বিষয়। প্রথমে মাথা ও ব্রেইন। সব কিছুই কম্পিউটার।যখন আর উন্নত প্রযুক্তি আবিষ্কার হবে তখন আরো উন্নত উপমা দেয়া যাবে এ যেন আরেক হোমিওপ্যাথি। রোগের নির্দিষ্ট নাম নেই। যখন যে রোগ দেখা দেবে তখনই লক্ষণ অনুসারে ওষুধ দিতে হবে।

৬। এখানে কে মারে কেন মারে, আগুন ধরে কেন ধরে, রোড এক্্িরডেন্ট হয় কেন হয় তার কোন হিসাব নেই।

৭। ছ্যাঁকা তত্ত্ব নিয়ে আমার একটি প্রবন্ধ লেখার ইচ্ছা ছিল কিন্তু মফস্বলের ছা পোষা হিসেবে তথ্যের অভাবে লেখা সম্ভব হলো না যদি রাজধানীর কেউ পারেন তবে করতে পারেন, কিন্তু কাজটি কঠিন এবং নিরপেক্ষ থাকতে হবে যা সম্ভব না। দুই বিঘা জমি-কবি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এবং মোসাহেব-কবি-কাজী নজরুল ইসলামের লেখা। বর্ডারে বাংলাদেশের গরু চোরেরা প্রতিনিয়ত মারা যাচ্ছে, এ সমস্ত কথাও লিখতে হবে এবং সান্তনার বাণী রেখে যেতে হবে। কিন্তু বাঙালি যদি ১০০% শিক্ষিত হয়ে যায় বা ধনী হয়ে যায় তাহলে ঘটনা উল্টে যেতে সময় লাগবে না। তবে গোলামী ১০০বা২০০বৎসরের জন্য লেখা হয়ে থাকে, অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু আল্লাহ যদি সময় না দেন, যদি সুযোগ না আসে যার কপাল সে নিজেই খাবে অর্থাৎ ঠ্যাং গাতায় দিলে সহজে উঠে আসবে না। নিরাশ আঁধারে খোদা তুমি হে আশার নূর। মাথার পরেই পাকস্থলী এর কার্য প্রণালী আরও সুন্দর। পায়খানা প্রস্রাব খানার সংগে সবচেয়ে বিস্ময়কর কার্য ধারা হচ্ছে সেক্র এবং Reproductive System যা শুধু মানুষকে দেয়া হয়েছে এবং পরকালে হুরদের দেয়া হবে। Blood circuulation অপর একটি সুন্দর ব্যবস্থা, মানুষ যত ধনী তাদের ইচ তত বেশী বা কম। ঘুষখোর, সুদখোর দের জন্য সুন্দর ব্যবস্থা , অশান্তি লেগেই আছে। কখন কি হয়, না জানি কি হয়?

৮। রাহাজানি, খুন, পরকীয়া বেড়েই চলেছে। এ জন্য কে দায়ী। মানুষের আত্মা দেখা যায় না। মৃত্যুর সময়ও চলে না। কি অপূর্ব, নিখঁত সৃষ্টি। তারপরও আমরা আছি প্রতিটি ক্ষেত্রে বেপরোয়া টাকার পাহাড়। যেখানেই যাবেন সেখানেই গণজাগরণ। হোমিওপ্যাথির ছাত্ররা এনাটমি পড়ে না, প্রয়োজন হয় না, অর্গানন পড়েন না প্রয়োজন হয় না, রেপার্টরি ছাড়াই চলে। ২৫/ ৩০ বৎসরের অভিজ্ঞতা অনেকেরই। ১থেকে১১ নং সূত্র বুঝতে হলে বুঝা যায় কার বিদ্যা কত? দেহের রোগের প্রকাশ লক্ষণে। লক্ষণের সূত্র কোনটি। ওষুধের সূত্র ও প্রয়োগের সূত্রও অনেক। যারা পারেন তারা সূক্ষ শক্তির পক্ষে না বিপক্ষে?
কুল্লু মান আলাইহা ফানিউ ওয়াইবকা ওয়াজহু রাব্বিকা জুলজালালি ওয়াল ইকরাম। (এক মাত্র আল্লাহর অস্তিত্ব থাকবে)
ফাসুবহানাল্লাজি বিইয়াদিহিল মালাকুতু কুল্লু শাইয়িন ওয়াইলাইহি তুরজাউন। (ফিরে যাবে)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!