জাতীয় সংসদ ও গণ আকাংখা

জাতীয় সংসদ ও গণ আকাংখা
সিডনীর কথকতা-৪১
রণেশ মৈত্র (সিডনী থেকে)
সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ঐক্যন্যাপ

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই সংগ্রাম দীর্ঘদিনের। এ দেশের মানুষ আজন্ম গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করে এসেছেন-সে সংগ্রাম আজও অব্যাহত। ভোট মানেই নির্বাচন নয়-তেমনি আবার নির্বাচন মানেই গণতন্ত্র নয়। তবে গণতন্ত্রে যেহেতু জনমতের প্রতিফলন ঘটে-তাই গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য্য কিন্তু নির্বাচন ও তার তাবৎ প্রক্রিয়াকে হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য।
আবার তেমন একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে হলে সেই নির্বাচনকে অবশ্যই হতে হবে অংশগ্রহণমূলক-অর্থাৎ নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় প্রতিটি ধাপ এমন হতে হবে এতটাই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে যে মতাদর্শ নির্বিশেষে সকল বৈধ রাজনৈতিক দলই তাতে স্বেচ্ছায় এবং বিনা দ্বিধায় অংশগ্রহণ করতে এগিয়ে আসেন।
এমন একটি নির্বাচন উপহার দিতে পারলে জনগণের স্বত:স্ফূর্ত অংশ গ্রহণে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত যে সংসদ তা বহুলাংশে (সর্বাংশে না-ও হতে পারে) গণ-আকাংখার পূরণ করতে পারে। এমন একটি নির্বাচন যেহেতু আজও নিশ্চিত হয় নি। তাই জনগণের আকাংখিত ধরণের সংসদও দীর্ঘকাল যাবত জনগণ পান নি এবং তা থেকে জনগণ বঞ্চিত হচ্ছেন।
সুষ্ঠ নির্বাচন আমাদের জীবনেই আমরা অন্তত: দুবার প্রত্যক্ষ করেছি। তার একটি ১৯৫৪ সালের যখন হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনী লড়াইতে নেমেছিল ক্ষমতাসীন নুরুল আমিনের নেতৃত্বাধীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে। সেবারের নির্বাচনে নির্মমভাবে পরাজিত মুসলিমলীগ ঐ রায় সম্পর্কে কোন অভিযোগ উত্থাপন করে নি-করার আদৌ কোন সুযোগও ছিল না। জনমতের স্বত:স্ফূর্ত অভিব্যক্তি এমন প্রবলভাবে ঘটেছিল যে নির্বাচন নিয়ে কোন মহলেরই কোন অভিযোগ উত্থাপন করার ন্যূনতম কারণও ছিল না। এই নির্বাচন ছিল পাকিস্তান আমলের প্রথমবার অনুষ্ঠিত পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক নির্বাচন।
অপর সুষ্ঠ নির্বাচনটি প্রত্যক্ষ করা গেল ১৯৭১ সালে। জনপ্রিয়াতার তুঙ্গে তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমগ্র জীবনের সাধনার অসাধারণ পরিনতিতে। ক্ষমতাসীন তখন পাকিস্তানের দ্বিতীয় সেনাশাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান। সামরিক বাহিনীর গোপন অর্থাৎ সার্বিক সমর্থন ছিল কনভেনশনপন্থী মুসলিমলীগের প্রতি। তাদের বিরুদ্ধে পূর্ববাংলায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধিীন আওয়ামীলীগ পেল এক অসাধারণ বিজয়-প্রায় প্রতিটি আসনেই বিপুল ভোটে সেবার বিজয় অর্জন করেছিলেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীরা। সমগ্র বাঙালি জাতি এ বিজয়ে স্বত:স্ফূর্ত আনন্দোল্লাসে মেতে উঠেছিল তাদের চয় দফা-এগার দফার বিজয়ে।
তেমনই আবার বুক কেঁপে ্উঠেছিল পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর পূর্ববাংলার মুসলিমলীগের নির্মম পরাজয়ে। কারণ তাদের হিসাব নিকাশ এই নির্বাচনকে ঘিরেছিল অন্যরকম। তারা ভেবেছিল পূর্ববাংলায় আওয়ামীলীগ বেশী আসন পেয়ে জিতবে তবে প্রায় সব কটি আসন আওয়ামীলীগ জিতে নেবে এমনটি তারা ভাবতে পারেনি। ভেবেছিল কিছু আসনে মুসলিমলীগের বিজয় ঘটবে পূর্ববাংলায় এবং ব্যাপক সংখ্যায় তারা জিতবে পশ্চিম পাকিস্তানের প্রদেশগুলিতে এই দুই আঞ্চলের নির্বাচনী রায়ের যোগফলে সংখ্যাধিক্য মুসলিমলীগ পেয়ে যাবে এবং তারা পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করবে-পরিণতিতে কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করবে-পরিণতিতে বাঙালীর হবে পরাজয় কারণ তাদের ছয় দফা-এগার দফায় পরাজয় সূচিত হবে।
মুসলিমলীগের স্বপ্ন ১৯৭০ এর নির্বাচনে পশ্চিম পাকিস্তানের প্রদেশগুলিতেও প্রতিফলিত হয় নি- তারা চরম পরাজয় বরণ করে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিল। ঐ নির্বাচনে পাঞ্জাবে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি), সিন্ধু প্রদেশেও পিপিপি, বেলুচিস্তানে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি এবং উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশেও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি বিজয় অর্জন করে। সমগ্র পাকিস্তানের কোন প্রদেশইে সামরিক বাহিনী সমর্থিত দল ভোটে জিততে পারে নি। তবে তারা পাকিস্তানী আবেগ ও সুবিধাবাদের প্রসার ঘটিয়ে পাঞ্জাবে জুলফিকার আলী ভূট্টো ও তার নেতৃত্বাধিন পিপিপিকে দিয়ে কুৎসিত খেলা শুরু করে। পশ্চিম পাকিস্তানের চারটি প্রদেশে নির্বাচনী রায় অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দলগুলি মন্ত্রীসভা গঠন করতে পারলেও পাকিস্তানের সামরিক সরকার বাঙালিকে বা পূর্ব বাংলাতে মন্ত্রীসভা গঠন করতে দেয়নি এবং কেন্দ্রেও জনমত ভিত্তিক রাজনৈতিক সরকারকে ক্ষমতায় আসতে দেয় নি-কারণ হলো পাকিস্তান পার্লামেন্টে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে বেরিয়ে এসেছিল আওয়ামীলীগ। তাই বাঙালি ভোটে জিতলেও সংসদ পেল ন্ া১৯৫৪ সালের নির্বাচনেও যুক্তফ্রন্ট নেতারা নয়টি বাদে সকল আসনে জিতে শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে সরকার গঠন করলেও সে সরকার ৫৪ দিন মাত্র ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল-তারপর মিথ্যা অজুহাতে কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ববাংলার প্রাদেশিক সরকারকে বাতিল করে দেয় এবং গভর্নর শাসন প্রবর্তন করে।
১৯৫৮ সাল পর্য্যন্ত দল ভাঙা গড়ার খেল দেখিয়ে অবশেষে সরাসরি সামরিক আইন জারী করা হয়, জেনারে আইউব খানের নেতৃত্বে সামরিক সরকার ক্ষমতা দখল করে। কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ সমূহ বাতিল করে দেওয়া হয়। ফলে মাত্র বঙ্গবন্ধু আমলের মাত্র সাড়ে তিন বছর বাঙালির ভাগ্যে কিছুটা জন-বান্ধব সংসদের সাক্ষাত জুটেছিল। কিন্তু সে তো মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ের কথা।
পাকিস্তান আমল জুড়ে সর্বদাই সংসদ নামক একটি প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব বজায় থাকতে আমরা দেখেছি। কখনও বা তার নিয়ন্ত্রণ করেছেন আমলা নিয়ন্ত্রিত বেসামরিক রাজনৈতিক নেতৃত্ব-আবার কখনও বা সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ন্ত্রিত চরম গণ বিরোধী এবং প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ। বস্তত: সে কারণে ঐ আমলের ২৩টি বছর জুড়েই “রাবার ষ্ট্যাম্প” সংসদ কাজ করেছে-জনগণের স্বার্থে নয়। ফলে ঐ আমলের সবটা সময় জুরেই জনগণ গণতন্ত্র ও সংসদের জন্য লাড়াই করেছ।
১৯৭১ এর নয়টি মাস ধরে বাঙালিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ করে বাঙালির স্বাধীনতা স্বাধীন দেশ র্জন করতে হলো। প্রত্যাশা ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ গণতন্ত্র বিকশিত হবে, সার্বভৌম জন বান্ধব সংসদ কাজ করবে, গণতন্ত্র দিনে দিনে সকল ক্ষেত্রে শেকড় গড়বে। কিন্তু দেখা গেল, মুক্তিযুদ্ধ সমাপ্তির মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের ভোর রাতে নিদ্রিত ঢাকা নগরীতে গণতন্ত্রের জন্য আজীবন যোদ্ধা বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সবংশে নির্মমভাবে হত্যা করলো চরমতম গণতন্ত্র বিরোধী দেশী বিদেশী শক্তিসমূহের চক্রান্তে এদেশেরই সামরিক বাহিনীর কতিপয় কুলাঙ্গার। ক্ষমতা দখল করলেন মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী আওয়ামীলীগ নেতা খোন্দকার মোশতাক সেনাবাহিনীর সমর্থনে।
অত:পর কিছুকালের মধ্যেই জেনারেল জিয়া ক্ষমতা দখল করলেন। তাঁর কয়েক বছর শাসনামলেও সংসদের অস্তিত্ব ছিল-কিন্তু সে সংসদ ও সার্বভৌম ছিল না-ছিল না জনবান্ধব।
অত:পর মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে আর এক স্বৈরচারী সামরিক শাসক জেনারেল হোসেন মুহাম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন- প্রায় দশ বছর রাজত্ব করেন তিনি। তাঁর আমলেও নির্বাচিত (যদিও সে নির্বাচনগুলিও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ঐ সব নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ গুলির সার্বভৌম ক্ষমতা ছিল না-ছিল না জন বান্ধব চরিত্র। তাই সেগুলি দেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ একের পর এক হরণ করেছে মাত্র আর সংসদ তাতে রাবার ষ্ট্যাম্প মেরে বৈধতা দিয়েছে মাত্র।
গণতন্ত্রের সংগ্রাম তাই থাকলো অব্যাহত-দেশের রাজপথগুলিতে। বিজয় ঘটলো স্বৈরচারী সামরিক শাসক হোসায়েন মোহাম্মদ এরশাদের পতনের মধ্য দিয়ে। পতন ঘটলো ১৯৯০ এর ডিসেম্বরের শুরুতেই। ব্যাপক আশাবাদের সৃষ্টি হলো গণতন্ত্র উদ্ধারের সংসদীয় গণতন্ত্রের পুন:প্রতিষ্ঠার।
১৯৯১ তে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে। বলা চলে ঐ নির্বাচনটি ছিল অত্যন্ত সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ। ফলাফলে দেখা গেল কোন দল্ই সরকার গঠনের মত একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন নি। ফলে কি আওয়ামীলীগ, কি বিএনপি উভয়কেই মন্ত্রীসভা গঠন করতে অন্য ছোট দলগুলির সমর্থন পেতেই হবে। বামপন্থী কয়েকজন সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ঐ নির্বাচনে। তাঁরা সহযোগিতার হাত এগিয়ে দিলেও কোন বড় দলই তাতে সাড়া দিলেন না। বিএনপি জামায়াতের সমর্থন নিয়ে মন্ত্রীসভা গঠন করলো। মানুষ আশাহত হলো। সংসদ গণতন্ত্র সম্মীত চরিত্র পেল না। শুরু হলো পরস্পর দোষারোপের (ব্লেম-গেইম) রাজনীতি। অতি নিকটে এলেও গণতন্ত্রের সম্ভাবনা ও কার্য্যকর সংসদ গড়ার সুযোগ আবারও হাতছাড়া হলো। মানুষের বিজয় ছিনতাই হয়ে গেল আবারও।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিএনপিকে ক্ষমতা চ্যুত করার আন্দোলন শুরু হলো ঐ সময় থেকে। মাগুড়া উপনির্বাচন যেন আগুনে ঘৃতাস্থতি ছিল। সংসদ বর্জন হরতাল- অবরোধ মানুষের জীবন যন্ত্রণা উভয় তরফের ক্রিয়াকলাপেই বৃদ্ধি পেতে থাকলো। বিএনপি সরকার বিরোধী দলের যৌক্তিক দাবীগুলিও মানতে অস্বীকৃতি জানালে আন্দোলন দীর্ঘস্থায়ী রূপ পায়।
এসে যায় ১৯৯৬ এ নির্বাচন। খুবই সুষ্ট হয় সে নির্বাচনও। এই উভয় নির্বাচনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ঘটে। কিন্তু যে পক্ষ হারে সেই পক্ষই কারচুপির নির্বাচন বলে তাকে অভিহিত করে ঐ নির্বাচনের রায় প্রত্যাখান করায় রাজনৈতিক সহনশীলতা, পারষ্পরিক শ্রদ্ধাবোধ-যা বঙ্গবন্ধুর আমল পর্য়্যন্ত (পাকিস্তান আমলেও যার অস্তিত্ব ছিল) বাঙালির অন্যতম অহংকার-তা তিরোহিত হলো।
ফলে, সংসদও ব্যবহৃত থাকলো পরষ্পরের নিন্দাবাদের আসর হিসেবে। জনগণের সমস্যা নিয়ে আলোচনা সংসদে ধ্বনিত হয় না। বিত্তবানের দখলে কোটিপতিদের দখলে চলে যায় সংসদ। ফলে সাধারণ মানুষের সমস্যা নিয়ে আলোচনা স্থান পাওয়া তিরোহিত হয়। সংসদ পরিচালিত হতে থাকে ধনিকদের স্বার্থে।
লক্ষ্য করে দেখলে সহজেই ধরা পড়বে আমাদের কষ্টার্জিত জাতীয় সংসদের নিরাপদ সড়ক নিয়ে, ক্রমবর্ধমান দূর্নীতি নিয়ে, সাংবাদিক নির্য্যাতন নিয়ে, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা নিয়ে, নারী নির্য্যাতন নিয়ে, গ্রামের মানুষের দাবী-দাওয়া নিয়ে কদাপি কোন আলোচনা নেই-প্রকৃত অর্থে নিপীড়িত জনগণের স্বার্থে নিবেদিত কোন বিরোধীদল সংসদে আসতে না পারায় সংসদটি কার্য্যকর সংসদে পরিণত হতে পারছে না। আর ২০১৪ তে সর্বশেষ যে নির্বাচন হলো তা নিয়ে আলোচনা এতই হয়েছে যে নতুন করে আর বলারও কিছু নেই। বিরোধী দলহীন অবস্থায় ২০১৪ থেকে চলছে আমাদের সঙসদ।
বিশ্বস্থ সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, সংসদে এম.পিদের ৭০ভাগই ব্যবসায়ী, শিক্ষক, আইনজীবি, নি¤œ আয়ের মানুষের সংখ্যা ভয়ানকভাবে কমে গিয়েছে। তাই প্রতিনি নির্বাচনের টাকার খেলা বাড়ছে।
আবারও নির্বাচন এলো। এবারেও কি অতীতের পুনরাবৃত্তি হবে ? টাকার খেলা, সাম্প্রদায়িক প্রচারণা, প্রকৃত রাজনীতিকদের মনোনয়ন, প্রার্থীর জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা, দূর্নীতিবাজদের সংসদে আসতে না দেওয়া-প্রভৃতির সাক্ষাত কি পাওয়া যাবে ?
গণ-আকংখার সংসদ যদি পেতে চাই এ নির্বাচনে তবে টাকার খেলা বন্ধ, সাম্প্রদায়িক-দূর্নীতিবাজদের মনোনয়ন বন্ধ করতে হবে।


কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।


  • প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। কাগজ২৪-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!