স্টার্টআপে ২০কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে নর্দানইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

অনলাইন ডেক্স । কাগজটোয়েন্টিফোরবিডিডটকম

তরুণদের জন্য বিশেষ সুযোগ এনেছে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।বিশ্বমানের উদ্যোক্তা তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে উদ্বোধন করা হয়েছে নর্দান ইনোভেশন এন্ড এন্টারপ্রেনারশীপসেন্টার (এনআইইসি)

আগামি ২বছরে ২০কোটি টাকা সিডফান্ডিং ও ইনভেস্টমেন্ট করার জন্য একটি ফান্ড গঠন করা হয়েছে।যেকোন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী এই ফান্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন ও মেন্টরিং সাপোর্ট পাবেন।

সম্প্রতি নর্দান ইউনিভার্সিটির নিজস্ব ভবনে এই সেন্টারের ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনা -এর উপাচার্য প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ।

এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ভারতের কর্ণাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব গভর্ননেন্স এর মেম্বার ও আই আই এম আহমেদাবাদের ফ্যাকাল্টি নয়ন পারেখ, নর্দান ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. কাজী শাহাদাৎ কবির,  কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান রায়হানউল মাসুদ, নর্দান ইনোভেশন এন্ড এন্টারপ্রেনারশীপসেন্টারের ডিরেক্টর মুস্তাফা হাসান,  এডিশনাল ডিরেক্টর স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স ও ডিজিটাল মার্কেটিং মনোয়ারুল ইসলাম রিবেল।

প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ বলেন, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এদেশের মেধাবী তরুণদের ভালো আইডিয়াকে বিশ্বব্যাপী প্রমোট করতে চায়।দেশের তৃণমুলের তরুণ ও শিক্ষার্থীরাও আমাদের কাছে উপযুক্ত আইডিয়া নিয়ে আসলে বিনিয়োগ ও মেন্টরিং সাপোর্ট পাবে। আমরা দেখতে চাই প্রতিটি জেলায় আমাদের তরুণদের প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদন করে বিশ্ববাজারে রপ্তানী করবে। এভাবেই তরুণদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নত জাতি হিসেবে এগিয়ে যাবে।

নয়ন পারেখ বলেন, নর্দান ইনোভেশন এন্ড এন্টারপ্রেনারশীপ সেন্টারের উন্নতিকল্পে আমরা সব রকমের সহযোগিতা ও  ভারতের মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীগুলোর সাথে সংযোগ স্থাপনে সহায়তা প্রদান করবো।

উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের তরুণরা সংগ্রামী ও ক্রিয়েটিভ। আমরা এই অদম্য মনোবল ও সৃষ্টিশীলতাকে আরও উচ্চস্তরে নিয়ে যেতে চাই। বাংলাদেশের তরুণদের মধ্যে যাতে গ্লোবাল মাইন্ড সেট তৈরি হয়।

স্যামসাং কোরিয়ার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও আমেরিকার এম আইটি মিডিয়া ল্যাব ফেলো মুস্তাফা হাসান এই সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!