হামিওপ্যাথি অর্গাননের জ্ঞান

 

 

হামিওপ্যাথি অর্গাননের জ্ঞান (কতিপয় সূত্র ও তার ব্যাখ্যা)
ডা. আওলাদ হোসেন

অর্গানন পাঠ আনন্দদায়ক হবে যদি সূত্র বুঝতে পারে, যেমন-সূত্র-৩-সূচিপত্র, সূত্র-৫-অচির রোগ ও চির রোগ, সূত্র-৬ সংস্কারমুক্ত মন, সূত্র-৭ লক্ষণ সমষ্টি, সূত্র-৯-জীবনীশক্তি, সূত্র-১১ সুক্ষ্মশক্তির ব্যাখ্যা, সূত্র-২৬-সদৃৃশ দুর্বল ব্যধি, সূত্র-১৫৩ ওষুধ নির্বাচনে লক্ষণ, সূত্র-১১৭-ইডিওসিনক্রাসি, সূত্র-৩৫- নতুন লক্ষণ উৎপাদন করেন না, সূত্র-১৪৩, বিশুদ্ধ মেটিরিয়া মেডিকা ২৭০ ঔষধের শক্তিবৃদ্ধি।
সব সূত্রই সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেয়া কারও পক্ষেই সম্ভব না এবং একটির সংগে অপরটির সম্পর্ক অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। তবে না জানার চাইতে কিছু জানা ভাল। এ হিসেবে কোনটি জানবেন তার একটি তালিকা লিখে নেয়া খুবই ভাল।
সূত্র-৩-এ কি বুঝায়?
রোগে কি আরোগ্য করতে হবে বা রোগ সম্বন্ধে জ্ঞান লক্ষণ, এলোপ্যাথিতে রোগের প্যাথলজিক্যাল টেস্ট এর উপর নির্ভর করতে হবে এবং ঔষধ দিতে হবে। অনেকাংশে অপারেশনের ব্যবস্থা থাকে। হোমিওপ্যাথিতে সূত্র-৭৩ অচির রোগের ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। সূত্র-৭৪ চির রোগের কারণ ও ব্যাখ্যা দেয়া আছে। সূত্র- ৮০ বিভিন্ন প্রকার ব্যাধি ও ৩টি স্থায়ী মায়াজম এর বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া আছে যা পৃথক উপরন্তু সূত্র-৮৩ থেকে সূত্র-১০৪ পর্যন্ত রোগীলিপি করতে পারলেই রোগ সম্বন্ধে জানা যাবে এবং তা ব্যক্তি স্বাতন্ত্রের মাধ্যমে প্রকাশ পাবে। এ সমস্ত জানার জন্য অর্গানন বইটি পড়তে হবে উপরন্ত এনাটমি জানতে হবে। যেমন রোগের লোকেশন।
Modalities, কাতরতা, পছন্দ অপছন্দ, Mind এবং Anatomical order এ দেহে রোগের অবস্থান, বর্ণনা ও মেটেরিয়া মেডিকা এর জ্ঞান। ভাল মেটেরিয়া মেডিকা অবশ্যই একাধিক থাকতে হবে। মায়াজম- সোরা, সিফিলিস সাইকোসিস সম্বন্ধে জ্ঞান রোগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
২। ঔষধের আরোগ্য ক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞান -সূত্র ১০৫ থেকে ১৪৫ পর্যন্ত।
৩। ঔষধ প্রয়োগ-সার্বাধিক উপযুক্ত ঔষধ নির্বাচন সূত্র ১৪৬ থেকে অন্যান্য রোগ সহ-২৫০-Antidote ২৪৯
৪। ঔষুধ প্রস্তুত প্রণালী
৫। যথার্থ মাত্রা-Dos
৬। মাত্রা পুনঃ প্রয়োগ
৭। আরোগ্যে বাঁধা-২৫৫
৮। অপসারণ। তবেই যুক্তি সঙ্গত ও ন্যায় সঙ্গত চিকিৎসক।
সূত্র ৫- রোগের ক্ষেত্রে Exciting Cause এবং fundamental Cause বোঝানো হয়ে থাকে। ক্রনিক মায়াজম চির রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখে। সূত্র-৭৩, অচিরব্যধি উত্তেজক কারণ-অতিভোজন, অনাহার, শীত উষ্ণতা, দৈহিক চাপ, অসংযত জীবন??? প্রধান ও যৌনতা নামে খ্যাত ডাক্তারগণ অনেক সময় এ ক্ষেত্রে রোগীর দৈহিক ও মানসিক দিক বুঝেন এবং রোগীকে গালমন্দ করেন না। যুদ্ধ, অতিবন্যা, দুর্ভিক্ষ সূত্র -৭৪ চির রোগ প্রাণ রক্ষার্থে জীবনীশক্তি কোন অঙ্গকে উত্তেজনা ও অনুভূতি শূন্য করে, অতিমাত্রায় বাড়িয়ে দেয় সম্প্রসারণ অথবা সংকোচন করে, শিথিল বা শক্ত করে বা কোনো অঙ্গকে ধ্বংস করে, জীবননাশ থেকে দেহটাকে রক্ষা করে। বিষয়টি ভেবে দেখার মতো এবং সাধারণ মানুষও এই জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারেন। কৃত্রিম চির রোগও আছে যেমন ঔষধের অপব্যাবহার। নির্ভরযোগ্য লক্ষণ প্রকাশ করতে পারেনা ও ঔষধের অধীর্ন হয়ে পড়ে। মানুষ প্রকৃতির আধীন, এবং দৃশ্যমান, আমরা তার রূপেই মোহিত হই, গুণগান করি কিন্তু প্রকৃতিকে যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনি অদৃশ্য এবং তার বন্দনা করা গভীর তত্ত্ব কথা এবং দর্শনের ব্যাপার। সূত্র ৯৯-অচির রোগে লক্ষণ সমূহ টাটকা থাকে, লক্ষণগুলোও অদ্ভূত ও আকর্ষনীয় থাকে, সহজেই লক্ষণ পাওয়া যায়। সূত্র-৯৮ চির রোগে এর বিপরীত ব্যতিক্রমি বিচক্ষণতা, কৌশল, মানবীয় প্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞান, অনুসন্ধানকার্য পরিচালনা করতে হয়। অনেক ভুল করে থাকেন (১) ঔষধের পরিমাণ খুবই কম মনে করে (Dose)। (২) ঔষধ নির্বাচনে ভুল করে থাকে। (৩) ঔষধ কাজ কারার জন্য যথার্থ সময় অপেক্ষা করতে পারে না (Hastiness)|। সূত্র-১৪৯, ১৫২।
সূত্র- ৬ সংস্কারমুক্ত পর্যবেক্ষক আপনি যদি রোগি দেখেই বলে দিতে পারেন যে তাকে N.V. Puls. Bell. দিতে হবে অথবা Medo, Syphi. Sepia দিতে পারেন এ কাজটিকে কার্যত নিষেধ এবং নিরুৎসাহিত করা হয়েছে, আপনি যতবড় পন্ডিতই হোন এই সূত্রে তা বারণ করা হয়েছে ইংরেজিতে শব্দগুলো হচ্ছে futility of transendental speculations-
be his penetration ever so great…. felt by the patient, around him by the physician অর্থাৎ Case taking প্রমাণ করবে যে কখন কি অবস্থায় কোন ঔষধ দিতে হবে। অনেক নিয়ম কানুন জানতে হবে। আমিও প্রশ্ন করেছিলাম যে আপনারা তো রোগী দেখলেই বুঝতে পারেন কি ঔষধ দিতে হবে, কিন্তু দেখা গেল উপযুক্ত ঔষধ দিতে হলে Repertory এর সাহায্য নিতে হয় এবং সর্বোচ্চ ঔষধ Selection করতে ঔষধের নাম পাওয়া যায়। নির্ভুল ঔষধ দিবেন না গোয়ার্তুমি করবেন বা ভং ধরবেন। ব্যতিক্রম কেহ থাকতেই পারেন। তাতে ব্যাক্তির ইচ্ছা- অনিচ্ছা রোগের Modalities জেনে নিতেই হয়। কিন্তু মহাত্মা হ্যানিম্যান কি করে বুঝলেন যে অর্গাননে এ বিষয়ে সাবধান করতে হবে। একজনের অঙ্গভঙ্গি, কথাবার্তা, হাসি কান্না দেখেই ঔষধ দেওয়া যায়না, আবার রোগী মোটা না চিকন -রাগী না শান্ত তা না দেখে বা না জেনে Chammo ev Puls. C.C বা CP দেয়া যায়না।
সূত্র-৭ লক্ষণ সমষ্টি ৬ নং সূত্রে লক্ষণের কথা বলে না দিয়ে এই সূত্রে সেই কাজটি করা হয়েছে। লক্ষণ সমষ্টি একমাত্র বিষয় যা সার্বাধিক উপযুক্ত ঔষধের নির্বাচন নির্ণয় করতে পারে Totality of the Symptom- Disease shall be cured and transformed into health এখানে vital force এর কথা বলা হয়েছে যা এ্যলোপ্যাথিতে নেই । এই V.F হোমিওতে নবসৃষ্টি যা রুগ্ন অবস্থা এবং সুস্থ অবস্থা Indicate করে। এখন লক্ষণ কি? এর গুরুত্ব কি? ঔষধের সংঙ্গে। ওষধের লক্ষণের সম্পর্ক কি? আর লক্ষণ পাওয়া যায় মেটিরিয়া মেডিকায়। নিয়মনীতি জানা থাকলে মেটিরিয়া মেডিকাকে কাজে লাগানো যায়। শত সহস্র লক্ষণ একই আকৃতির কিন্তু পার্থক্য জানা থাকলে পার্থক্য করা যায় একটির সংগে অপরটির কোন মিল নেই (not Confounded) ১৪, ১৭, ১৮, ২১, ২৫, ২৬, ২৯, ৩২, ১০৫, ১০৮, ১৪৭, ১৬৪। রোগেরচরিত্রগত লক্ষণ (২) ইচ্ছা-অনিচ্ছা, (৩) মানসিক লক্ষণ (৪) বর্তমান রোগ লক্ষণ ইত্যাদি হতে ৩টি লক্ষণ নির্ভুলভাবে পাওয়া গেলে সদৃশ চিকিৎসা বিধানমতে ওষুধ নির্বাচন করলে আরোগ্য নিশ্চিত হওয়া যায়। সমগ্র বইটি লক্ষণের উপর আবর্তিত এবং বিভিন্ন রোগের লক্ষণ ও তা দূরীকরণ, ওষুধ নির্বাচন ও আরোগ্য লাভ করাই হচ্চে মুখ্য কাজ। সুত্র ১৯২, মানসিক লক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ২১০ থেকে ২৩০ পযৃন্ত পড়তে হবে। সূত্র-৯ঃ জীবনীশক্তি-এটি মহাত্মা হ্যানিম্যানের নব আবিস্কার যা এলোপ্যাথরা বুঝতে পারে না। অথচ হোমিওপ্যাথি বুঝতে হলে জবিনীশক্তি বুঝতে হবে কারণ সোরা সিফিলিস, সাইকোসিস, মায়াজম বুঝতে হলে জীবনীশক্তি ডাক্তারী ভাষা বুঝা দরকার। প্রাণ স্বর্গীয় তাকে টানা হেঁচড়া করা ঠিক নয়। রোগের হ্রাস-বৃদ্ধিও এই জবিনীশক্তি দিয়ে বুঝা যায়। ফলে এটাও অদৃশ্য শক্তি ঠVital force (autocracy) The dynamis That animates material body)। অতএব আত্মার কি হবে না হবে সেটা ডাক্তারি বিদ্যার বিষয় নয়। সূত্র ২০১, জীবনীশক্তি অভ্যন্তরীণ ব্যাধিকে বিকল্প স্থানীয় ব্যাধিতে রূপান্তর করে। অদৃশ্য জীবনী শক্তি জড় দেহকে জীবন্ত রাখে (for the higher purposes of our existence) বিস্তারিত দেয়া আছে। সুত্র-১১-সূক্ষ্মশক্তির ব্যাখ্যা-পাদটীকা-৭ অনুসারে কতকগুলি উদাহরণ টেনে মহাত্মা হ্যানম্যান সূক্ষ্ম শক্তির ব্যাখ্যা করেছেন যা দেখানো বা প্রমাণ করা সম্ভব না এবং অদৃশ্য শক্তি হিসেবে পরিচিত। যেমন চুম্বক শক্তি, বসন্ত, হাম, জোয়ার ভাটা, প্রভাতে যখন সূর্য ওঠে তখন তারকারা অদৃশ্য হয়ে যায়। হোমিওপ্যাথি অদৃশ্য শক্তি দ্বারা কাজ করে। ওষুধ শক্তি অদৃশ্য প্রমাণের সূত্র আছে। যেমন বিভিন্ন উদ্ভিদের মধ্যে ঔষধ লুকায়িত থাকে যা পরবাসী বা জাগির থাকে। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় ঐ শক্তি নিরপেক্ষবস্তুর মাধ্যমে টেনে বের করা হয় এটাই সাপের খেলা অত্যাশ্চর্য যা এলোপ্যাথরা বিশ্বাস করেনা অনেক ডা. সাধারণমানুষ, রোগীরা পর্যন্ত বিশ্বাস করে না। ঐ প্রক্রিয়ায় যখন অদৃশ্য শক্তির ওষুধ তৈরি করা হয় যাতে ঐ গাছের বস্তুগত কোন নির্যাস থাকে না অর্থাৎ ঐ নিরপেক্ষবস্তুতে প্রমাণ করা যাবে না যে এটা কোনগাছ থেকে নেয়া অথচ সূস্থ্য শরীরে Globule আকারে খাওয়ালে যে লক্ষণ সমূহ প্রকাশ পাবে অসুস্থ্য দেহে ঐ লক্ষণ বিশিষ্ট Globule খাওয়ালে ঐ রোগ ভাল হয়ে যাবে। এটাই অদৃশ্য শক্তি এবং এটাই হোমিওপ্যাথি। ডা. হ্যানিম্যান এই তত্ত্ব প্রমাণ করতে পারেননি বলে নিগৃহিত হয়েছেন। বর্তমানে হোমিওপ্যাথরাই সূক্ষ্মশক্তির জ্ঞান অবাস্তব মনে করে ব্যবসায়িক কারণে বোতল ও বড়ি বিক্রি করে থাকেন যা দ্বিতীয় হোমিওপ্যাথি। বর্তমান বিশ্বে টাকার জন্য ২ নম্বর কাজ ১ নম্বরের স্থান দখল করে নিয়েছে। যেমন অনুন্নত অশিক্ষিত দেশ হিসেবে foreign aid নামে আমাদেরকে যে সমস্ত দ্রব্যাদি জোর করে আধুনিকতা, যান্ত্রিক সভ্যতা ইত্যাদির নামে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে তাতে গণতন্ত্র যে কবে পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে গেছে আমাদের সুজনেরা বা পন্ডিত ব্যক্তিরা ভাবছে অশিক্ষিতের দেশে গণতন্ত্র majority এর কারণে লাঞ্ছিত হতে পারে তাই এর সুরক্ষা প্রয়োজন ভেবে এর দায় দায়িত্ব সরিয়ে ফেলা হয়েছে এতে গণতন্ত্র যদি লজ্জা পায়, সিন্ডিকেটের পাল্লায় পড়ে সকল ১নম্বর ব্যবসা হোমিওপ্যাথি সহ লজ্জায় পড়তে পারে কিন্তু তার দায় রহিঙ্গাদের বাংলাদেশের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া শক্তের ভক্ত নরমের যম বলে মনে করি। আমেরিকা বলে কথা। আমার মা বলতেন চালাকের চোর ভাল বোকা কোন কাজের না। আমি যে বোকা তা ছোট বেলায় সহজেই বুঝতে পেরেছি, হোমিওপ্যাথিতে এসে আরও বুঝতে পেরেছি। কিন্তু চালাক ভাল বোকার চাইতে এই চালাকটা কে এবং কেন? আর বোকা সেতো আমিই প্রমান। অপমান, অপদস্থ হওয়ার পরও অর্গানন। কিন্তু এই তত্ত্ব অনুসারে বাংলাদেশের সংগে majority কি আমার মত অথবা তার উল্টাটা। উদাহরণ অপ্রাসঙ্গিক হবে। ২ নম্বর বুঝাতে গিয়ে এত কথা, ১নম্বর কোন দিন ফিরে আসবে না, সে পথ বন্ধ ও হারিয়ে গেছে। ১ নম্বর খাঁটি সরিষার তেল পাওয়া যায় বটে তাও ২ নম্বার সয়াবিনে ঢাকা পড়ছে। তবে ডা. হ্যানিম্যানের ভক্তের অভাব নেই, বই পুস্তক করটিয়ার হোমিও ক্লিনিকে পাওয়া যায় ১ নম্বর ওষুধও। অতএব ব্যতিক্রমতো থাকবেই তাদের প্রতি রইলো শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। সুত্র-১১ পর্যন্ত যারা বুঝেছেন তারা প্রকৃত হোমিওপ্যাথ। আমার শ্রদ্ধেয় ডাক্তার রেজাউল করিমের মতে। পরবর্তীতে লেখার ইচ্ছা রইল। ২৬ সূত্রটি ঔষধের উৎস ভিন্ন (Kind) সূত্র ১৫৩ চছজঝ এবং সূত্র ২৭০ পঞ্চাশ সহস্রতমিক ঔষুধ চালু হয়েছে, Choice of a remedy Repitition of remedy- এবং Chronic Disease এর Case taking আমাদের অপূর্ব সম্পদ। আমি দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করছি Organon কে সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য যাতে মেটিরিয়া মেডিকা বুঝতে সহজ হয়। ৩টি ভাগ রোগ সম্বন্ধে জ্ঞান, ওষুধ সম্বন্ধে জ্ঞান আর ওষুধ প্রয়োগ সম্বন্ধে জ্ঞান পেতে Organon পাঠ করতে হবে। কিন্তু বাস্তবায়ন বড় কঠিন। চির রোগের চিকিৎসা দেওয়া সবচেয়ে বড় কাজ যা নির্মূল আরোগ্য দেয়, এলোপ্যাথিতে সাময়িক উপশম দেয় মাত্র। এটাই ডাক্তার হ্যানিম্যানের জীবনের সার্থকতা, আমি বৃথা জীবন ধারণ করিনি।


 

কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।



 

  • প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। কাগজ২৪-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!