মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় আদালত অবমাননার প্রতীক

 

 

 

মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় আদালত অবমাননার প্রতীক

রণেশ মৈত্র (সভাপতীমন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ)

 

শিরোনামটি বাস্তবতার সঠিক প্রতিফলন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বস্তুত:ই আজ দীঘর্দিন যাবত আদালত অবমাননা করতে করতে উচ্ছৃংখল ব্যবস্থাপনায় মন্ত্রণালয় চালাতে চালাতে আজ এক চরম পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। এখন তো মন্ত্রণালয়টি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের প্রধান বিচারকের নেতৃত্বে ফুলবেঞ্জন উভয় পক্ষের (যার একটি হলো রাষ্ট্রের উচ্চতম পর্যায়ে অবস্থানরত আইনজীবী এবং সরকার নিযুক্ত আইনজীবি পরিচালিত) শুনানী শেষে সর্বসম্মত রায়কেও দিব্যি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চলেছে। একেবারেই ‘ডোন্ট কেয়ার’ ভাব। জানি না মন্ত্রণালয়ের এতখানি দু:সাহসের নেপত্যে কোন মহাশক্তি কাজ করে চলেছে। মন্ত্রণালয়টি ঠিক করে গঠিত হয়েছে তা আমার সঠিকভাবে জানা নেই। তবে গঠনকাল থেকে সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী পর্য্যন্ত মোটামুটি কাজ ভালই চলছিল। বিতর্ক তখন খুব একটা শুনি নি। মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট প্রকাশ – তাদের সম্মননা বা সম্মানী ভাতা চালু-প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার তিন প্রজন্ম যাতে আর্থিক শিক্ষায়, চিকিৎসা ও চাকুরীর ক্ষেত্রে নানাবিধ সুযোগ পায় তার জন্য আইন প্রণয়ন ও তা কার্য্যকর করণ, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা গেজেটভূক্ত হওয়ার পর তাঁদের মধ্যে সনদ বিতরণ সবই চলছিল মোটামুটি ঠিকভাবেই। কোন অনিয়ম, অবহেলা বা উচ্ছৃংখলতার খবর তখন তেমন একটা পত্র পত্রিকাতেও প্রকাশ হতে দেখি নি। কিন্তু যত গোল বেধেছে তাঁর পরবর্তী অর্থাৎ বর্তমান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর ক্ষমতার গদীতে আসীন হওয়ার অব্যবহিত পর থেকে। কিন্তু ইনি একজন মুক্তিযোদ্ধা – জানা মতে ছিলেন মুজিবনগর সরকারের স্বীকৃতিবিহীন বাহিনী মুজিব বাহিনীর একজন সদস্য। কিন্তু তাঁর পূর্বসূরী অর্থাৎ প্রাক্তন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী হাত দিয়ে ২০১৩ সালে ন্যাপ-কমিউনিষ্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের বিশেষ গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের ২,৩৬৭ জনের নাম গেজেটভূক্ত করে প্রকাশিত গেজেটকে তিনি একতরফা ভাবে বাতিল করে দিলেন ২০১৪ সালে। ফলে ঐ ২,৩৬৭ জন মুক্তিযোদ্ধা সরকারী খাতায় আর স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা থাকলেন না। গেজেট বাতিলের এই অপ্রত্যাশিত এবং দৃশ্যত: অবমাননাকর এই ঘটনাটি শ্রেফ একট পজ্ঞ্রাপন মারফত জানানো হলো সকল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা (উক্ত গেজেট স্থান পাওয়া অথবা না পাওয়া নির্বিশেষে) নিদির্ষ্ট তারিখের মধ্যে অনলাইন দরখাস্ত করতে হবে নতুন করে তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য। ঐ দরখাস্ত করা শেষ হলে দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্য্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে, স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রতিনিধি, স্থানীয় এম.পি. (যদি তিনি স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা হন) অথবা পার্শ্ববর্তী এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এম.পি. সমবায়ে গঠিত কমিটি উপজেলা পর্য্যায়ে সশরীরে উপস্থিত হয়ে দরখাস্তকারী মুক্তিযোদ্ধারা যাচাই-বাছাই করবেন। যাচাই-বাছাই শেষে যাদের নাম টি কবে নতুন একটি গেজেটে তাদের নাম প্রকাশ করা হবে। তাঁদের সকলকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষরিত স্থানীয় সনদপত্র পরবর্তী স্বাধীনতা দিবসে (২৬ মার্চ, ২০১৫) আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেওয়া হবে। আবার যাদের নাম যাচাই-বাছাইতে বাদ পড়বে তাঁরা সংক্ষুব্ধ হলে উচ্চতর একটি কমিটির কাছে আপীল করতে পারবে। এবং আপিলে যাঁরা টিকবে- তাঁরারও উপরোক্ত প্রক্রিয়ার অন্তভর্ক্তূ হবেন।
ইতোমধ্যে ন্যাপ-কমিউনিষ্ট পার্টি ছাত্র ইউনিয়নের বিশেষ গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা বাহিনীর ১৯৭১ এর ডেপুটি কম্যান্ডার ও ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পংকজ ভট্টাচার্য্য ২০১৪ সালের প্রজ্ঞাপন মারফত ২০১৩ সালের গেজেটকে একতরফাভাবে অবৈধ ঘোষণার দাবীতে মহামান্য হাইকোর্টে বিগত ১১-১২-২০১৪ তারিখে একটি রিট আবেদন দাখিল করেন(রিট পিটিশন নং ১২০৪২/২০১৪)। ঐ আবেদনের শুনানী শেষে মহামান্য হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ ঐ বাতিল ঘোষণার মর্মার্থ হলো ঐ বাতিল আদেশ অকার্য্যকর বলে বিবেচিত হবে এবং ২০১৩ সালের গেজেট বহাল আছে বলে বিবেচিত হবে। কিন্তু এই হাইকোর্টের স্থগিতাদেশটিকে মন্ত্রণালয় কার্য্যত: অস্বীকার করলো নতুন প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করে অবৈধভাবে বাতিলকৃত ঐ গেজেটটি চালু আছে মর্মে কোন কিছু প্রকাশ না করে। যেন বোঝার বালাই নাই। অপরদিকে ধূম লেগে গেল অনলাইনে দরখাস্ত পাঠানোর। এ যাবত প্রকাশিত সকল মুক্তিযোদ্ধাই হাজারে হাজারে সমগ্র দেশের সকল অঞ্চল (প্রত্যন্ত অঞ্চল) থেকে দরখাস্ত পাঠাতে থাকলেন। ইন্টারনেট সুবিধা থাকা সকল কম্পিউটারের মাধ্যমে লক্ষাধিক দরখাস্ত গিয়ে পোঁছালো অনলাইনে। এর বাইরে ডাক ও কুরিয়ার যোগেও হাজার হাজার দরখাস্ত গিয়ে পৌঁছালো জামুকায় ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ে। কিন্তু যাচাই-বাছাই এর কোন খবর আর পাওয়া গেল না। মন্ত্রনালয় ও জামুকার দরখাস্তের স্তুপ জমে থাকলো। হাই কোর্টে যে জননেতা পংকজ ভট্টাচার্য্যের রীটের শুনানী শেষে মন্ত্রণালয়ের একতরফাভাবে গেজেটে (২০১৩) বাতিলাদেশের উপর স্থগিততাদেশ জারী করলেন ঐ খবরটি বেশ কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় পরদিনই প্রকাশিত হয়। পাবনা জেলার তৎকালন কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (তৎকালীন) মিসেস রায়হানা ইসলাম যেন চাঁদ হাতে পেলেন। তাঁকে কেউ একজন খবরটি দেখালে তিনি উপজেলা ভাতা বিতরণ কমিটির এক সভা ডেকে বিগত ২৮.০১.২০১৫ তারিখে ন্যাপ-কমিউনিষ্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের বিশেষ গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ২০১৩ সালের গেজেটে যাঁদের নাম প্রকাশিত হয়েছিলো তাঁদের ভাতা প্রদান স্থগিত ঘোষণা করলেন যদিও ভাতা প্রদান বন্ধ করার কোন নিদের্শ মন্ত্রণালয় জারী করে নি। অতি বুদ্ধিমতী ঐ ইউ.এন. ও স্থগিতেদর সিদ্ধান্ত নিয়েই ক্ষান্ত হন নি-উপরের কোন নির্দেশ ছাড়াই তিনি বাজেটে ঐ বাবদে যে টাকা ছিল তাও সরকারের কাছে ফেরত পাঠিয়ে দেন। মন্ত্রণালয় কোন দিক এ ব্যাপারে খোঁজও নেন নি-কেন কোন সাহসে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ঐ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ভাতা কমিটির অপরাপর সদস্য বৃদ্ধ ভাতা প্রদান স্থগিত করলেন এবং সুষ্পষ্টভাবে আদালত অবমাননাও করলেন। অপরদিকে যেহেতু মন্ত্রণালয়ের কোন নিদের্শ কোথাও যায় নি-তাই পাবনার পাশ্ববর্তী জেলা সমূহে যেমন সিরাজগঞ্জ, নাটোর, রাজশাহী, নওগাঁ, চাপাইনবাবগঞ্জ, কুষ্টিয়া প্রভৃতি সহ প্রায় সকল জেলাতেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ উক্ত গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রদান থেকে শুরু করে সরকারের নিদের্শনা মোতাবেক যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখেন। ফলে চালু হলো এক দেশে একই সরকারের ও মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একাধিক আইন যা স্পষ্টত:ই বৈষম্যমূলক। এ ব্যাপারে এই লেখক স্বয়ং এবং কোন কোন সরকারী কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি সম্যক জানিয়ে মন্ত্রণালয়কে পাবনার সরকারী কর্তৃপক্ষ সহ আর সামান্য যে কটি জেলায় বিনা কারণে এবং অতি উৎসাহবসত: ভাতা প্রদান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল সেগুলির সরকারী কর্মকর্তারাও মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চেয়ে চিঠিপত্র লিখেও কোন জবাব পান নি। ফলে দুর্ভোগ বাড়তেই থাকে মুক্তিযোদ্ধদের এবং তাঁরা ক্রমাগত অপমানিতও হতে থাকেন। ইতোমধ্যে উক্ত রীট আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোট প্রদত্ত মন্তণালয় কর্তৃক ২০১৩ সালর গেজেট বাতিল সংক্রন্ত আদেশকে স্থগিত ঘোষণা করার আদেশটি ক্রমাগত লংঘিত হতে থাকলো সংশ্লিষ্ট সরকারী কর্মকর্তাদের দ্বারা। বিষয়টি স্বয়ং মন্ত্রীর গোচরে আনা হলেও অবস্থার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হয় নি। পাবনা সদরের তৎকালীন ইউ.এন. ও আরও এক ডিগ্রী এগিয়ে অতি উৎসাহ বশত: পাবনা ট্রেজারীতে গচ্ছিত ঐ মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার টাকা দিব্যি ফেরত পাঠিয়ে দেন যা এক নজির বিহীন ঘটনা। বিস্ময়কর হলেও সত্য, মন্ত্রণালয় ঐ টাকা ফেরত না চাইলেও কেন পাবনার ইউ.এন.ও ফেরত পাঠালেন তাও জানাতে চান নি। পাবনা জেলার অন্যান্য ইউ.এ.ও ফেরত পাঠালেন তাও জানতে চান নি। কী বিস্ময়কর বৈষম্যমূলক আচরণ চলতে থাকলো সংশ্লিষ্ট সরকারী কর্মকর্তাদের অতি উৎসাহে। অত:পর এলো হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়। বিগত ০৮/০৯/২০১৬ তারিখে উভয়পক্ষের শুনানী অন্তে উক্ত আদালত সরকার কর্তৃক ২০১৩ সালের গেজেট বাতিলের আদেশকে অবৈধ ঘোষনা করে যেদিন থেকে সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রবর্তন করেন, সেই দিন থেকেই সে সকল সুযোগসুবিধা ২০১৩ সালের গেজেটভূক্ত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু এতেও অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটলো না। অতি উৎসাহী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ছুটলেন আপীল বিভাগে/সুপ্রিম কোর্টে এবং দায়ের করলেন লিভ টু আপীল আবেদন। এই আবেদনের শুনানী করেন সুপ্রিম কোটের্র প্রধান বিচারপতির নেতৃতদ্বাধীন পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট ফুলবেঞ্চ। উভয়পক্ষের শুনানী অন্তে উক্ত ফুলবেঞ্চ বিগত ০৩/০১/১৭ তারিখে সর্বস্মতিক্রমে পদ্রত্ত রায়ে হাই কোর্টের রায়কে বহাল রেখে সরকারের আপীল আবেদন খারিজ করে দেন। এর পরেও মন্ত্রণালয় আরও একটি আইনী সুযোগ নিতে পারতেন। সুপ্রিম কোর্টের ঐ রায়ের কপি পাওয়ার পর তিন সপ্তাহের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে একটি রিভিউ দরখাস্ত দাখিল করা যেতো। সম্ভবত: আইন মন্ত্রণালয়ের সুপরামর্শে তাঁরা সেপথে হাঁটেন নি। কিন্তু রায়টি নিয়ে মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য সাড়ে চার মাস পেরিয়ে গেলেও মন্ত্রণালয় নীরব। এ পরিস্থিতিতে ২০১৩ সালের গেজেট ভূক্ত ঐ মুক্তিযোদ্ধারা নিজ নিজ ইউ.এন.ও বরাবর দ্রুত রায় বাস্তবায়ন ও ভাতাদি (হাল বকেয়া সহ) প্রদানের জন্য লিখিত আবেদন করেন তাঁরা এ ব্যাপারে (আবেদনের ব্যাপারে) ঐকমত পোষণ করে দ্রুত ভাতা বিতরণ কমিটির সভা আহ্বান করে ঐ সভা থেকে সর্বসম্মত প্রস্তাব গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করার জন্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি পাঠান। উল্লেখ্য, পাবনা সদর ইউ.এন.ও সভাটি অনুষ্ঠিত করেন ১২/০৪/১৭ তারিখে। তাঁরা ঐ দিন প্রস্তাব গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় অর্থ-বরাদ্দের আবেদন জানিয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠান ১৮/০৪/১৭ তারিখে। কিন্তু আজ ১৩/০৫/১৭ তারিখে পর্য্যন্ত মন্ত্রণালয় কোন উত্তর দেন নি বা অর্থ বরাদ্দও পাঠান নি। অনুরূপভাবে পাবনার জেলা প্রকাশিত পাবনা জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতাদি প্রদান সংক্রান্ত জেলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত করেন ১৬/০৪/১৭ । ঐ সভায় প্রস্তাব গ্রহণ করে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের আলোকে সকল মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের প্রাপ্য ভাতাদি প্রদানের জন্য ইউ.এন.ও দেরকে নির্দেশ প্রদান করেন।
কিন্তু নির্দ্বিধায় বলা চলে হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টকে নিরন্তর অবমাননা করার প্রতীক হয়ে দঁড়িয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তবে কি মুক্তিযোদ্ধারা পুনরায় যাবেন সুপ্রিম কোর্টে মন্ত্রণালয়ের বরং সর্বস্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আদালতের ০৩/০১/১৭ তারিখের রায়কে অবমাননা করে যাওয়ার আদালত অবমাননার প্রসিডিং এবং শান্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন নিয়ে? অবস্থাটি যে পর্য্যন্ত গড়ানো কাম্য নয়। তাই দ্রুত রায় বাস্তবায়ন ও সর্বত্র প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হোক।

  • প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। কাগজ২৪-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!