অর্গানন পাঠের প্রয়োজনীয়তা লিখ?

অর্গানন পাঠের প্রয়োজনীয়তা লিখ?
(ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য)
[অনেক অপ্রিয় আবান্তর প্রসঙ্গ এসেছে কারণ বাঙালির চরিত্র ফুলের মত পবিত্র,
সুন্দরীর মত যে পাত্রে রাখা যায় সে পাত্রেরই হয়ে যায় যা সবাই জানে মুখে ভয় পায়]
-আওলাদ হোসেন

আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন আপনি এত সুন্দর করে লেখেন কিভাবে এবং লেখার মধ্যে রাজনীতি, অর্থনীতি ধর্ম টেনে আনেন কেন? প্রশংসা শয়তানেও চায় যা নিষিদ্ধ। প্রশংসা যদি বাস্তব সম্মত হয় ভাল, কিন্তু যদি মিথ্যা হয়, প্রতারণামূলক হয়, ভিতরে দূরভিসন্ধি থাকে অথবা সরাসরি মিথ্যাকে সত্যে পরিণত করা হয় আর যদি অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার মনোবাঞ্ছা পূরণ করা হয় তাহলে সবই গেল। জন্মেই যদি শুনে বাগের বাচ্চা ছিল এখন ছাগল তাও ভাল বানর বলা হয়নি তাতেই রক্ষা। ডারউইন মানুষকে বানর বানিয়েছে, যদি স্রষ্টা তাকে পৃথিবীতে পুনরায় পাঠাতেন তাহলে Astro-physist হয়ে পৃথিবীটাকেই বানর বলে প্রচার করতেন, কারণ বিশ্ব ভ্রহ্মান্ডের কোটি কোটি মাইল দূরত্ব Space এবং Speed দেখতে পেয়ে অজ্ঞান হয়ে যেতেন এবং একমাত্র পৃথিবীর মানষুকেই কথা বলতে দেখে বলতেন পৃথিবীটাও বিবর্তনবাদের চোটে বানর ছিল এখন মানুষ হয়েছে। কোথা হতে এলো আর কোথা গেইল সেতো কোটি কোটি বৎসরের হিসাব যা মানুষের ধারণায় বা আয়ত্বে আসা অসম্ভব। আল্লাহ দুনিয়ায় মানুষ পাঠিয়েছেন পরীক্ষা করার জন্য, সেই মানুষ মা এর পেটে বিন্দু থেকে বড় হয়ে সম্পূর্ণ ভুলে যায় এবং উল্টা আল্লাহকেই পরীক্ষা করা শুরু করে দেয় আল্লাহ আছেন কিনা অথবা আল্লাহ কোথাও গুমিয়ে পড়েছেন কিনা? রাজনীতি প্রতিটি মানুষের জীবনে মাটি এবং দেশপ্রেম জিদ করে বা পাল্লা দিয়ে জিদের ভাত কুত্তাকে দিয়ে খাওয়ায়। আমার লেখা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে সব চেয়ে ভাল লেগেছে ঠিক এই একটি কারণেই। ঘট উল্টাতে সময় লাগে না।

২। গত ৩ নির্বাচন থেকে ঘট উল্টানোর নিয়ম কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে অত্যন্ত সুচারু রূপে যা বাঙালিরা কল্পনাও করতে পারেননি। কিভাবে এটা সম্ভব হয়েছিল তাও কল্পনা করতে পারেনি। বাঙালি বীরের জাত তার প্রমাণ পাওয়া গেল। তবে ২০১৮ সনের নির্বাচন নিয়ে আমি কোন কলাম লেখার সুযোগ পাইনি। অনিচ্ছা, অসুস্থতা এবং দেখি বাঙালি কি করে তা দেখার জন্য। এখানে জিদ কাজ করেছে। একজন জেদী লোক অসাধ্য সাধন করতে পারে যদি সে প্রকৃতপক্ষে জেদী হয়। প্রতিযোগিতার কথা সহ সকল প্রকার alternatives এর কথা আগেই লিখেছি। ঢাকার কলামিস্ট ২০১৮ সনের নির্বাচনের পর থেকে দমিত হওয়ায় এবং মানুষের মনে শান্তি বিরাজ করায় নতুন উদ্যমে পুনরায় লেখালেখি চালিয়ে যাওয়াই মঙ্গল এলে মনে করি, বিশেষতঃ হোমিওপ্যাথি- অর্গানন পাঠের প্রয়োজনীয়তা তা কি? ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য লেখা। স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র যেমন অবিভাজ্য, হোমিওপ্যাথি ও অর্গানন তেমনই অবিভাজ্য। অধিকাংশের শাসনকে যেমন গণতন্ত্র বলে এবং স্বাধীন বলে তেমনই অধিকাংশের ওষুধ বিক্রিকে হোমিওপ্যাথি বলে। এই মিলের কারণে আমাদের উন্নতি এখন আর কেউ ঠেকাতে পারবে বলে মনে হয় না। তাহলে শয়তান যাবে কোথায়? আর এ কারণেই আমি যেমন রাজনীতিবিদ হলাম না তেমনি ডাক্তার হতে পারলাম না। এটা ব্যক্তি স্বাতন্ত্রী করণের ব্যাপার। পলিসেটিলার বোতল হতে ওষুধ দিলেই স্ত্রী অঙ্গ ভাল হয়ে যাবে অতএব বোতল ভর্তি পালসেটিলা দাম ৩৫-৭০ টাকা এবং ৩ বোতল কোর্স কমপ্লিট করতে হবে-এই শিক্ষা কি ডা. হ্যানিম্যান দিয়েছেন? তবে পেটের পাথর হলে বা টিউমার হলে পরীক্ষা প্রার্থনীয় আমি এ ক্ষেত্রে নিজেই Guarantee দিয়ে থাকি, তর্কযুদ্ধে পেরে গেছি ঠিক গনতন্ত্রেও মত। তারা পাশ করা ডাক্তার না, অভিজ্ঞতা দিয়ে পথ চলে তবে আমার Private tutor তাও মানতে রাজী না। তিনি বলেন যারা অর্গানন জানে না, পড়ে নাই তাদের কথা বলবেন না। আমি নিরাশ হই, কারণ অর্গাননে কোন অসুখে কোন ওষুধ তা লেখা নেই। এই খানে পুনরায় গণতন্ত্রেও কথা এসে যায়। গণতন্ত্রের কথা শিক্ষিতের চাইতে অশিক্ষিতেরাই ভাল জানে ১০০ ভাগ সত্য। ভোট দিলেন বট গাছে উঠলো তাল গাছ-এই বিদ্যা এলো কোথা থেকে? এই গণতন্ত্র শিক্ষা দিয়ে থাকে। বিরাট ভূ-খন্ড ১০০ কোটি লোক। অত্যন্ত ভদ্র, শিক্ষিত, বিনয়ী ইত্যাদি। আমাদের উচিত হবে তাদের অনুসরণ করা। ইদানীং আকাশ সংস্কৃতিতে অনেক এগিয়ে আছে। তাদের সিরিয়ালে কি শিখানো হয় তা আমি বলতে পারবো না তবে আমাদের সিরিয়ালে কাথা সেলাই দেখানো হয়। গরীব দেশ আর ধনী দেশ এর পার্থক্য এখানেই। এ ব্যাপারে আমাদের উদিয়মান নায়ক/নায়িকাদের মতামত নেয়াই ভাল। হুমায়ুন আহমেদ আলোড়ন জাগিয়েছিলেন, ক্যান্সার তাকে আর কিছুটা সময় দিলে আমরা উপকৃত হতাম। এখানেও প্যাটেন্ট বিক্রি করে দিনে কে কত টাকা কামাই করছেন তা একটা প্রতিযোগিতা লক্ষ করা যায়। এই খানে আতিথেয়তার কথা এসে যায়। আমার মা এর এক বোন আতিথেয়তার জন্য বেহেশত পাওয়ার দাবী রাখেন। আল্লাহর ইচ্ছা শিক্ষকরা আগে গরীব ছিল হোমিওপ্যাথদের মত। উভয়ের অবস্থা পাল্টে গেছে। বোতল বিক্রি করে হোমিওপ্যাথি, Coaching করে শিক্ষক এবং ক্লিনিক করে ডাক্তাররা জীবন বদলে ফেলেছেন। সেই সঙ্গে গণতন্ত্রের কথা ভুলে যাবেন না, এক ফাইল যৌনশক্তি বর্ধনের বোতল কিনে নিতে ভুলবেন না। হঠাৎ ২/১ টি aecidand তো হতেই পারে তাতে জাত যাবে না। গন্ডগোল বাধিয়েছে লোভী চরিত্রহীন বাঙালি। তারা এখন সবাই মিলে একত্র হয়ে রোগী বাড়ি উপস্থিত হয়েছে যে কোন একজনকে ভোট দিলেই চলবে। রোগীর তখন মরণাপন্ন অবস্থা একে সান্নিপাতিক জর তার উপর ক্যান্সার কোন লক্ষণ পাওয়া যায় না। হোমিওতে ক্যান্সারের কোন বোতল বেরিয়েছে কিনা জানি না-হে হয়তো। ডায়াবেটিস এর শিশি পাওয়া যায়। বেকারত্ব দূর করার জন্য ডা. হ্যানিম্যানকে পুনরায় নোবেল প্রাইজ দেওয়া দরকার সেই সঙ্গে গণতন্ত্রের জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে দেয়া উচিৎ। কিন্তু কে রাখে কার খবর। অন্ততঃ ৫০০ বৎসর এই দাপটের পরিবর্তন হবে। কেউ আর অশিক্ষিত থাকবে না, কেউ আর বোকা থাকবে না। কেউ কাউকে জ্ঞান দিতে পারে না। কেউ বেহেশত ধরিয়ে দেবার মতো থাকবে না অর্থাৎ নিজেই ধনী হওয়ার কারণে অন্যের টাকা নিবে না, সাইন বোর্ডে লেখা থাকবে এখানে ধর্ম বা বেহেশত বিক্রি বন্ধ, পূর্বে যা টাকা দিয়েছেন তা ফেরত নিতে পারেন বা গরীব মিসকিনকে দান করতে পারেন। ক্যান্সারের ক্ষেত্রেও একই ব্যবস্থা। Organon পাঠ করে করার ফলে এখন আর ক্যান্সারের ওষুধ বিক্রি করা হয় না, ধনী দেশ ধনী হওয়ার কারণেই ক্যান্সারের টাকাও ফেরৎ দেয়া হয়। গণতন্ত্রের একই অবস্থা, কেউ কারও ভোট চাইবে না, কেউ কাউকে ভোট দিবে না, সবাই শিক্ষিত ও ধনী। তাহলে শয়তান যাবে কোথায়? সবাই যদি ভালো হয়ে যায়, উপনিবেশবাদ যদি বন্ধ হয়ে যায় তা হলে উপায় কি? শয়তান তো থাকবেই। ছাত্র-ছাত্রী প্রশ্ন করবে Organon এর কি হবে? প্রশ্নের উত্তর তো পাওয়া গেল না। আমার ওস্তাদ দীর্ঘ ৫০ বৎসরের মধ্যে একজন Organon এর ছাত্র-ছাত্রী পেলেন না, আপনি কি করে বুঝবেন। চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

৩। প্রতিহিংসার রাজনীতিতে কত Percent জড়িত? নাস্তিক কত Percent ? মীর জাফর কত Percent ? অপরাজনীতিক কত Percent ? কলামিস্ট কত Percent ? ইত্যাদি। রাজনীতি বুঝে না কত ? শিক্ষিত-অশিক্ষিত কত , ইত্যাদি হিসাব দক্ষ সাংবাদিকের নখদর্পণে থাকতে হবে। ছ্যাকা খাওয়াদের নির্মল নিষ্কলুষ চরিত্র, অভিমানীদের পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার ইতিহাস থাকতে হবে। চিকিৎসা-অপচিকিৎসা, ধর্ষণ, রাহাজানি, আইনের প্রয়োগ, বিচার ব্যবস্থা, অধিকার, অন্যায়, অবিচার ইত্যাদির হিসাব থাকতে হবে। আকাশটা কাঁপছে কেন, বড় পীর ঘামছে কেন ইত্যাদি বৈরাগী কথাবার্তা বাজার গরম করার জন্য খুব ভালো কিন্তু বিধর্মীদের হাতে গুতা খাওয়ার কেরামতি কেন বিদ্যার কারণে হারিয়ে গেল রক্তচোষাদের কাছ থেকে ১৬ কোটি বাঙালি তা জানতে পারে কি? হাশরের বিচারের ভুলে গিয়ে ভোগ বিলাসে ভাসিয়ে দিলে স্রষ্টার সাধারণ নিয়মেই কল্কি হাত ছাড়া হয়ে যায়। নতুনের দাপটে পুরাতনের বিদায় পৃথিবীর মালিক হওয়া যায় কিন্তু আকাশের কোন খবর রাখার মতো শক্তি আল্লাহপাক কাউকে দেন নাই। নদীর পানি কেন শুকিয়ে যাচ্ছে তা কেউ জানে না। বিশ্ব মোড়লেরা জানে কিন্তু গরীবের সুন্দরী বউ থাকতে নেই হাতছাড়া হয়ে যায়। মোড়লরা বানরের পিঠা ভাগ করার মতো নেমে পড়ে। কে কত ঘনিষ্ঠ বন্ধু হতে পারে। দাসত্ব থেকে যাদের জন্ম তাদের এত বড় বড় বন্ধু, সবাই সং খেলার নায়ক নায়িকাদের বাহবা দিতে থাকে, আর বাঙালি সং খেলায় এত পারদর্শী যে তার পড়নের পিছনের কাপড় যে নেই উদলা তার হুশ পর্যন্ত থাকে না। পিছন থেকে যদি কেউ ডাক দেয় ঐ রাস্তা ক্ষণিকের কে শোনে কার কথা, তারপর ঘরে ফিরে দেখে সুন্দরী বউ মৃত্যু পথযাত্রী, সন্তানের খবর নেই, চারিদিকে অন্ধকার, নদীতে পানি নেই শুকিয়ে গেছে, বাজারে মাছ নেই, পরকীয়ায় ভরে গেছে, আত্মহত্যা, ধর্ষণ বেড়ে গেছে, সুন্দর একটি জীবনের জন্য যে প্রাণান্তকর চেষ্টা তা সুদখোর, ঘুষখোর, মাদকাসক্ত, ফেনসিডিল, ইয়াবা ইত্যাদির হাতে চলে গেছে। তারপরও গাইতে হবে, নাচতে হবে, মরণ কামড় ইন্টারনেট সভ্যতার শেষ প্রান্ত উলঙ্গ করে ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু সে কামড়ে কি শুধু মুসলমানেরাই মরে যাদের ধর্মে ভোগ বিলাসিতা নিষেধ রক্তচোষার তো প্রশ্নই উঠে না। পুনরায় সেই বানরের পিঠা ভাগ, সবাই গরীবের অত্যন্ত আপন অযাচিত, অচ্ছুৎ বন্ধু যেখানে নৌকা ঘাটেই বাঁধা আছে শুধু সারা রাত্র চালিয়ে যাওয়া বোকা তাঁতীর মতো। শুধু আমি যা না আমাকে তাই প্রশংসা করা আর প্রশংসা দুই প্রকার একটি কঠোর সমালোচনা করা আরেকটি মোসাহেবী। মোসাহেবী পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই চলে এসেছে। ন্যাংটা রাজাকে বলা হচ্ছে এইটাই সবচেয়ে সুন্দর পোশাক যেমন বিশ্ব সুন্দরীদের সর্বশেষ উলঙ্গ করে ছেড়ে দেয়া হয় যার যত টাকা আছে কিনে যায় বা গ্রাস করে। এর মাঝে কারও পৌষ মাস কারও সর্বনাশ। ভোগবাদী পৃথিবীর অবস্থাও তাই। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শেখার আগ্রহ থাকলে বোতল বিক্রি বন্ধ করতে হবে যা এখন আর সম্ভব না। হোমিও চেতনায় আমার কিছু লেখা প্রকাশিত হয়েছে। এখন আমার বিরাট বইটি প্রকাশের পথে তাই ৩১-১২-২০১৮ খ্রি. থেকে লেখা বাদ দিয়েছি আর লিখব না। ছাত্রদের কথা ভেবে এই লেখা তারও রাজনীতি দিয়ে ঠাসা এবং সাবেক বহাল। উপরের মামুদ তলে, তলের মামুদ উপরে। চীন, ভারত, নেপাল, ভুটান যথারীতি স্বীকৃতি দিয়েছে এবং বানরের পিঠা ভাগ শুরু হয়েছে। কলামিস্টরা টাকা পয়সার ভাগ পেয়ে দেন কিনা জানি না। গ্রাম্য টাউটদের বিচারে টাকা পয়সা লেনদেন আছে তারপর ধর্ষণ, পরকীয়া, জমি দখল ইত্যাদি হয়ে যাবে কোন চিন্তা নেই। হোমিওতে একই ……..। প্রথমে সূত্র-৩ (১) রোগে কি আরোগ্য করতে হবে। (২) ওষুধ কি আরোগ্য করে (৩) ওষুধ নির্বাচন (৪) আবশ্যকায় পরিমাণ উড়ংব (৫) পুনঃপ্রয়োগ (৬) বাঁধা যদি থাকে (৭) বাঁধা অপসারণ (৮) ন্যায় ও যুক্তি সঙ্গত চিকিৎসক-বিস্তারিত ব্যাখ্যা-ডা. রেজাউল করিম।
সূত্র-৫-চিররোগ ও অচির রোগ সূত্র-৬-অবাস্তব কল্পনার অসারতা সূত্র (৭) লক্ষণ সমষ্টি সূত্র-৯-Vital Force সূত্র ১১-ব্যাধি কাকে বলে সূত্র-১২-পাদটীকা-৮-জীবনীশক্তি কিভাবে রোগ লক্ষণ প্রকাশ করায় তা অজ্ঞাতই থাকবে সূত্র-১৪-রোগ অন্তনির্বিষ্ট থাকে না, রোগের নিদর্শন প্রকাশ পায় সূত্র-১৫-জীবনীশক্তি রোগ শক্তি, ওষুধ শক্তি ৩টিই অদৃশ্য। রোগের চিত্র সূত্র-১৬-ব্যাখ্যা সূত্র-১৭-abrogale and annihilahe the intireat change সূত্র-১৮-Choice of a remedy সূত্র-১৯-মানুষের মানুষের স্বস্তি পরিবর্তন করার ক্ষমতাই ওষুধের শক্তি, সূত্র-২১-রোগ উৎপাদন ক্ষমতা এবং রোগ আরোগ্য ক্ষমতা পাদটীকা ১২, সূত্র-২২ সদৃশ চিকিৎসা পদ্ধতি বিপরীত চিকিৎসা পদ্ধতি ও এলোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি। এভাবে ৭০ পর্যন্ত অর্থ, ব্যাখ্যাসহ পড়তে গেলে ২-৪ বৎসর লেগে যাবে অর্থাৎ রোগ কি, রোগী কে, রোগী কি আরোগ্য করতে হবে ইত্যাদি শিখতে হবে। কিন্তু সেই সাথে Bell এ Acon এ কি রোগ আরোগ্য হয় Maleria Medica পধ হাতে এল তখনই ডাক্তার হয়ে গেলেন হোমিওপ্যাথি শেষ টাকা কামাই শুরু। (চলবে)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!