পরিবর্তিত সম্পাদকীয় বিশ্লেষিত কথকতা

পরিবর্তিত সম্পাদকীয় বিশ্লেষিত কথকতা
ডা. আওলাদ হোসেন

চলতি ঘটনা প্রবাহের উপর বিজ্ঞজনোচিত শত রকমের বিশ্লেষণ উপস্থাপন করাই হচ্ছে সম্পাদকীয়ের কাজ। কিন্তু যদি দেখা যায় সমসাময়িক কাজকে বিশ্লেষণ করা তখনই সম্ভব যখন একটি জাতি যোগ্যতা অর্জনে সক্ষম, যেমন মাদকতা এর প্রাপ্তি, ব্যবহার জটিলতা ইত্যাদি অধিকাংশ পত্রিকায় স্থান পায়। চোরা চালান, সড়ক দূর্ঘটনা, প্রকাশ্যে অস্ত্র ব্যবহার ইত্যাদিও পত্রিকার প্রধান বিষয়, ভোট প্রদান ইদানীং খুবই স্পর্শকাতর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। নির্বাচন কমিশনার পূর্বের জনের চাইতে দক্ষ অভিজ্ঞ হবেন ব্যুরোক্রাসি সম্পন্ধে যাদের সামান্যতম ধারনাও আছে তারা জানেন যে চাকুরিতে সিনিয়র জুনিয়র বলতে কি বুঝায় এবং কে কাকে চালায়। ৮০% জনগণ জানেনা রাষ্ট্রিয় পরিবর্তন কি? সুষ্ঠুভোট গ্রহণ আশা করা যায় রাজনীতির সদিচ্ছার উপর। একজন ব্যুরোক্রাটকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়া যায় কিন্তু তিনি পরিচালিত হবেন কিভাবে তা রাষ্ট্রশক্তির উপর। এখন সব কিছু ওপেন সিক্রেট হয়ে গেছে। আমি বিগত কয়েক মাসের দেশের ঘটনাবলীর উপর যে সমস্ত সম্পাদকীয় হওয়ার মত তা সংবাদ পত্র থেকে উদ্বৃত করছি এ জন্যে যে আমি। নিজেকে বিতর্কের ঊর্র্ধ্বে রাখতে চাই, এটা ব্যুরোক্রাটের একটি শক্তিমান নিরপেক্ষতা তারা জানে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করতে হয়, ভাল লেখক হতে পারে কিন্তু ভাল বক্তা হতে পারে না। চাকুরিতে যে সরকার যে আদেশ দিবেন সেই আদেশই পালন করতে বাধ্য। এখানে সাহসিকতার কিছু নেই বা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে জেহাদও করার কিছু নেই। আর জনগন তা মানতে রাজীনা, বুঝতে রাজী না। এই সমস্ত বিষয়ের উপর সবাই সম্পাদকীয় লিখে গতানুগতিকভাবে চালিয়ে যান এবং যে দিন কোন বিষয় লেখার থাকে না সেদিন মশা নিধন নিয়ে কার কোন ব্যর্থতা তার উপর এক আজগুবি লেখা লিখতে বাধ্য হন। সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন আমাদেরকে উন্নত দেশের কাছ থেকে শিখতে হবে। সংবাদ সংগ্রহ করা অত্যন্ত গভীর সাহসিকতা, নিরপেক্ষতা ও বিপ্লবী কাজ। নদী দখল মুক্ত করা, নদী দূষনমুক্ত করা আর নদীতে পানি না থাকা শুষ্ক মওসুমে এনিয়ে লেখা এক কথা নয়্ রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে কিছু লিখতে গেলে পলিটিক্যাল সাপোর্ট থাকা প্রয়োজন। এখন এটা ক্রমেই জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে এবং অবস্থাটি সকলেই জেনে গেছে। আর নানান ভয় ভীতির মাঝে এ সমস্ত নিয়ে স্বার্থ ছাড়া কেউ কিছু লিখবে বলে আশা করা যায় না। মোরালিটি হারিয়ে ম্যানার বলতে কিচু থাকে না। অতএব আমরা মনে করি শুধু সরকারের বিরুদ্ধাচরনের সব কিছু মঙ্গল হয় না। আর রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোন চক্রান্ত থাকলে বা রাষ্ট্র বিরোধী কিছু ঘটাতে থাকলে তাকে জনসমক্ষে তুলে ধরাই হচ্ছে সাংবাদিকতার কাজ। এ ক্ষেত্রে সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশনার কাজে ৩টি ধাপ কাজ করে থাকে। আমরা তার সবই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। মফস্বলের সাংবাদিকরা সরাসরি কোন কিছু জানতে পারে না। রাজধানীরা যা জানতে পারে, প্রকাশ করে থাকে তা নিয়ে সংবাদপত্র সাজিয়ে থাকে। অনেক সময় অনেক কথার এবং কাজের কোন মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। অনুন্নত দেশের লোকেরা নির্দিষ্ট একটা বিন্দুতে অবস্থান করে এবং বলা হয় একটাকে ভুলিয়ে দেয়ার জন্য অপর একটি ঘটনা ঘটানো হয়ে থাকে। প্রথমটি ঘটনা পরেরটি পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়ে থাকে। ২টি বিষয়ই স্পর্শকাতর সত্য বলা যাবে না-সত্যকে মিথ্যায় রূপান্তর করতে হবে। এই টেকনিক সর্বগ্রাসী হয়ে বাঙালি সকল উদ্যম সাহসিকতা, বুদ্ধিমত্তা হারিয়ে ফেলেছে। কলামিস্টরা লিখছেন কিন্তু তাদের কি প্রয়োজন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোন কিছু লেখা? ফারাক্কায় পানি নেই, তিস্তার পানির কোন সুরাহা হচ্ছে না একথা কেউ বলতে রাজী না তাহলে অসুবিধা আছে। সীমান্তে চোরাচালানী হচ্ছে একথা কেউ বলতে রজী না বল্লে অসুবিধা আছে। পাটের বাজার নিয়ে কথা বলা যাবে না অসুবিধা আছে। গার্মেন্টস এ চক্রান্ত চলছে, আগুন জ্বলছে একথা বলা যাবে না, বল্লে অসুবিধা আছে। যাদের সাহস আছে তারা এসব লিখেন চাকরির স্বার্থে পত্রিকা বিক্রীর স্বার্থে। তবে এ সব লেখায় কোন লাভ হয় না বরং ক্ষতি হয়। পত্রিকার পাতায় যখন লেখা হয় তখন পাঠক পড়ে থাকেন, কিন্তু তার পর কি হয় কে জানে। যারা দেশের ও দশের মঙ্গল কামনা করেছেন তারা সবাই স্বীকৃত এবং সবাই বুঝতে পারছেন তার কর্তৃত্ব হাওয়ায় উবে গেছে তার যে কোন মূল্যই নেই সে তা বুঝতেই পারেনি। এটা এক ধরনের মনমানসিকতা। কিছু দিন সংগ্রাম হয়, আন্দোলন হয় তার পর নতুন নতুন ইস্যু তৈরী হয় এবং পূর্বেরটা ভাটা পড়ে যায় তবে যার যায় তারই যায়, আর কারো কিছু হয় না। ব্যক্তির প্রতিরোধকে আমি অলীক স্বপ্ন বলে মনে করি। কারণ আল্লাহ পাক যা করবেন তা নির্ধারিত করাই থাকে অর্থাৎ ভাল এবং মন্দ দু’টই সম্মুখে তুলে ধরা হয় যেটি ইচ্ছা নিতে পারে এবং ভোগান্তির জন্য দায়ী হয়ে পড়ে। এ দৃশ্য আমরা অনেক দেখেছি এবং ফল হারে হারে টের পেয়েছি। তার পরও পদ্মা, মেঘনা, যমুনার পানি বঙ্গোপসাগরের দিকেই ছুটে চলেছে। গুরুজনেরা ভবিষ্যৎবাণী করেছেন আর আমরা তার ফল ভোগ করছি। স্বাধীনতার জন্য বাঙালি যুদ্ধ করেছে এবং পেয়েছে। কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করেনি, তা পায়ওনি। কিন্তু গণতন্ত্র কি স্বাধীনতার চেয়েও দুর্রলভ। গোসলের চাইতে ওযু কি আরও ফরজ। পররাষ্ট্রনীতি এবং রাষ্ট্রীয় গোপন বিষয়াদি নিয়ে কলম ধরার অধিকার কখনই থাকে না। তাহলে দেখা গেল সংবাদ পত্রের সীমাবদ্ধতা আর এর মাঝে চামচা সেজে বসে থাকা আরও ভয়ঙ্কর। এসমস্ত কারণে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের পত্রিকা সমূহ নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করছেন পক্ষের বিপক্ষের দু’টি শক্তিই স্রষ্টার সৃষ্টির নিয়মেই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ হয়ে চলছে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ওই সমস্ত লেখা ধরি মাছ না ছুঁই পানির চাইতে না লেখাই ভাল। তবে আমি যোগ্যতায় বিশ্বাসী, প্রতিযোগিতায় বিশ্বাসী তারপরও ভাগ্যচক্রে কি হয় বলা যায় না। একটি প্রসঙ্গ কোন পত্রিকায়ই অনুসরণ করে না তা হচ্ছে স্রষ্টার দেয়া বিধানকে তুলে ধরা। মরতেতো হবেই তবে এলোপ্যাথি খেয়ে শান্তিতে মরাই ভাল। হোমিওপ্যাথরা জানেই না জীবনীশক্তি কি আর তাই ক্যান্সারের চিকিৎসা অতি সহজেও করতে পারে। স্রষ্টার বিধান হচ্ছে আমরা যা পড়তেও জানিনা, মানতেও রাজী না। চরম দুর্দিনে আল্লাহ পাক বলছেন আপনি ধৈর্য ধারণ করেন ওদের কথায় দু:খ পাবেন না। আপনি কবি নন, আপনাকে পদ্য শিক্ষা দেই নাই। সেখানে আমরা সাধারণ মানুষেরা দৈর্য ধারণ করতে জানি না পরিনা। পরিবর্তিত সম্পাদকীয়ের বিশ্লেষণ বলতে আল্লাহর কুরআনকে বেসিক নলেজহিসেবে গোড়াপত্তন করাই হবে আমাদের প্রধান কাজ। আমরা শাসক গোষ্ঠি অথবা শোষিতের বঞ্চনার কোন ইতিহাস লেখাকে অপ্রয়োজনীয় মনে করি। এরই আলোকে কিছু সম্পাদকীয় লেখা হয়েছে যা বিশ্লেষণ করতে কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে যা অনেকেই কঠিন বা অপ্রয়োজনীয় বলে মন্তব্য করে থাকেন। ফলে সংবাদ পত্রে যে ধরনের সংবাদ থাকে যা আমরা প্রকাশ করি না বরং আমাদের প্রকাশিত সম্পাদকীয়ের কিছু নমুনা বিশ্লেষণ করে পাশা-পাশি তুলে ধরা হলো-প্রিয় পাঠক আপনারাই ভেবে দেখবেন। (জাতীয় পত্রিকার খবর) ১। প্রতিদিনই খারাপ খবর-হত্যা ও পাল্টা হত্যঅর বিভৎস্যতা চলতে পারে না।
২। নির্বাচন কমিশনের কাঁধে ১৩৭ লাশ।
৩। রক্তাক্ত ইউপি নির্বাচন/গণতন্ত্র বিপন্ন হবার ঝুকি পাড়লো। ৪। ইউপি নির্বাচন ক্ষমতাশীনতের ক্ষতিগ্রস্থ করেছে।
৫। সন্ত্রাস ও হতাশাগ্রস্ত যুব সমাজ
৬। তনুরা কি ন্যায় বিচার পাবে?
৭। ফারাক্কার পানি ইস্যুতে সব দল নীরব।
৮। কল্পনা চাকমা থেকে তনু/একই ধারায় তদন্ত।
৯। রামপালে অবিচল সরকার। ১০। পুলিশ সুপার এর স্ত্রীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গুলি চালিয়ে হত্যা।
উপরে উল্লেখিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের সম্পাদকীয় লেখা অনুপযুক্ত বেমানান ও অশুভ মনে করি কারণ চর্বিত চর্বণ মাত্র। সাংবাদিকের কাজ মানুষ কুকুরকে কামড়িয়েছে কিনা, নদীর স্রোত উল্টো দিকে চলছে কিনা, অর্থাৎ ভাল কোন সংবাদ স্বাভাবিক এবং সংবাদের মুখ্য বিষয় নয় বরং অস্বাভাবিক ঘটনা তুলে ধরাই সংবাদ পত্রের কাজ। আমি মনে করি এই সমস্ত সংবাদের বাইরে কিছু জানার আছে, আমি সেই পথটিই অবলম্বন করেছি, কিছু মর্ম কথা উল্লেখ করা হলো- ১। পথে প্রান্তরে হোঁচটে হিরন্ময়-পৃথিবীতে জন্ম গ্রহনের পর থেকেই মানুষ বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কারনে বিভিন্ন স্থানে হোঁচট খায়। মানুষ প্রকৃতির উর্ধ্বে উঠতে পারে না প্রকৃত জ্ঞানের অভাবে স্রষ্টাকে চিনতে ও জানতে না পারাই হচ্ছে এই সমস্ত হোঁচটের মূল কারণ। সূর্য মানুষকে প্রখরতা দেয় যা সৌর্য বীর্যের প্রতীক, চন্দ্র মানুষকে স্নিগ্ধতা দেয় যা প্রেম, প্রীতি ভালবাসার প্রতীক। হিরন্ময়-স্বর্ণময়, সোনালী, হোচট বা ছন্দ পতন বা স্বপ্নভঙ্গ হওয়া, ছ্যাক খাওয়নোআপন জনের হাতে অথবা অন্যায়ভাবে।
২। বিভ্রান্ত পথিক প্রবর-বিভ্রান্তদের কাহিনী আল-কুরআনে দেয়াই আছে শুধু ঈমান ধরে রাখা। ৩। গল্পের নূর জাহান ভিন্ন প্রেক্ষাপট ও ঘোলা চোখ-মুসলমানদের একটি স্পর্শকাতর বিষয়, যা সুবিধা বাদিরা গ্রহণ করে থাকে। অসহায়ত্বের কাছে চোখ ঘোলা হয়ে আসে।
৪। গল্পের মহেশ ও বাঙালির তেজস্ক্রিয়তা-অর্থাৎ এক কালে মহেশ গল্পের মত গফুরের অবস্থা, বিদ্রোহী হতে বাধ্য হয়। এখন সে অবস্থা নেই। তবে মোসাহেবরা শেষ হয়ে যায়নি। তারা পুনরায় সেই অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে কিন্তু বাঙালির তেজস্ক্রিয়তা অপ্রতিরোধ্য। তারা কয়দামত ও প্রয়োজনে সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়ে তাকে। কোন রাজনীতি বা রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন হয় না।
৫। মাগনা কামলা আপখোরাকীর প্রকারভেদ-দিনান্তে ঘরের মানুষ যদি ঘরে না ফিরে নানা কারণে বিপদে পড়ে এবং ঘরে ফিরতে দেরী হয় বা বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হয় সেটা গ্রাম্য ভাষায় মাগনা কামলা আপখোরাকী বলা হয়ে থাকে। যেমন রোড এক্সিডেন্ট, গার্মেন্ট এ আগুন ধরা, ছিনতাই, অপহরন অর্থাৎ যা হওয়ার কথা তা না হয়ে উল্টা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া।
৬। হোমিওপ্যাথি-অর্গাননবইটির ব্যাখ্যা-ডাক্তারগণ বইটি পড়ে যদি উপকৃত হন।
শেষ কথা-অধিকাংশ লেখার মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে স্রষ্টা কুন-ফাইয়া কুন বলে সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ অদৃশ্য, আত্মা অদৃশ্য, মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত করা হবে এবং অনন্ত জীবন দান করা হবে। স্রষ্টা থেকে সৃষ্টিকে পৃথক করে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। মূল বিষয় বস্তুও না জেনে, না মেনে, ,না বুঝে কোন কিছু করা উচিত নয়। মানুষ ভুল করে স্রষ্টাকে অস্বীকার করে থাকে। অথচ আল কুরআনে বার বার উলেখ্য করেছেন অধিকাংশ মানুষ ভ্রান্তির পথে আছে। রাসূলে পাক (দ:) নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে একজন নাজির ও বাশির হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন এটা বুঝতে হবে। মৃত্যুর পর পুনরায় যদি অনন্ত জীবন পেতেই হয় তাহলে এ সমন্ধে জ্ঞান অর্জন করাই ফরজ। এই দিকটি তুলে ধরতেই ইনতিজারের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়টিই বিস্তারিত উদ্বৃতি সহ ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করা হয়েছে যা অন্য কোন পত্রিকায় পাওয়া সম্ভব নয়। কারণ সাধারণ শিক্ষার সংগে দীর্ঘ ৪০ বৎসরের বাংলা কুরআনের নির্দেশ উল্লেখসহ সাহিত্যের ভাষায় সমসাময়িক ঘটনা প্রবাহ লিপিবদ্ধ করাই বৈশিষ্ট্য।

  • প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব কাগজ২৪এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!