যুব সমাজকে সোনালী স্বপ্ন দেখাতে পারে সমাজতন্ত্রের নীতিবোধ

 

 

যুব সমাজকে সোনালী স্বপ্ন দেখাতে পারে সমাজতন্ত্রের নীতিবোধ
রণেশ মৈত্র
সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ঐক্য ন্যাপ

প্রতিদিনের সংবাদপত্রের পাতায় যে খবর সুস্থ চেতনা সম্পন্ন নাগরিকদেরকে দেশের যুব সমাজ ও তাদের ভবিষ্যতকে নিয়ে ভাবিয়ে তুলছে তা হলো অসংখ্য নারী ধর্ষণের অন্তত:পক্ষে তিন চারটি করে ধর্ষণ-গণধর্ষণের খবর প্রকাশিত হচ্ছে না।
দেশের মানুষকে আমরা সবাই ধর্মপ্রাণ (ধর্মান্ধ নয় এই অর্থে) বলে অভিহিত করে থাকি। কি গ্রামে কি শহরে নির্মিত হয়েছে অসংখ্য নতুন নতুন মসজিদ। তাতে নমাযীর সংখ্যাও হু হু করে বাড়ছে। পবিত্র হজ্ব যাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধিও লক্ষ্যনীয়। মাদ্রাসার সংখ্যাও বেড়ে চলেছে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে। সেগুলি থেকে শিক্ষা সমাপন করে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ “ধর্মপ্রাণ” শিক্ষার্থী বেরিয়ে এসে জীবনের নানা ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত।
এত কিছু যেখানে ঘটছে সেখানে এত বেশী ধর্ষণের অধিক্য দেখতে হচ্ছে কেন? ঐ অন্ধকার পথের যাত্রী তরুণ-তরূনীর সংখ্যা বৃদ্ধি অনবরত ঘটতে দেখছি কেন?
বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মের বিশ্বাসী জনসংখ্যা ভয়াবহভাবে হ্রাস পেয়েছে এবং ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েই চলেছে সত্য কিন্তু দখল হয়ে যাওয়া হাজার হাজার মন্দির হারিয়ে গেলেও শহর এলাকাগুলিতে আজও আনুপাতিক হারে মন্দিরের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বাস্তব কারণেই আজ আর কোন নির্দিষ্ট এলাকায় জোট বেঁধে অবস্থান করেন নি-হিন্দু পল্লী বলেও আজ আর তেমন কোন এলাকায় অস্তিত্ব কোথাও খুব একটা খুঁজে পাওয়া যায় না। কারণ তাঁরা আছেন নানা স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে। এতৎসত্বেও পূজা পার্বণের সময়গুলিতে দিব্যি বিপুল সংখ্যক হিন্দু নারী-পুরুষের সমাবেশ ঘটতে দেখা যায়।
সরকার এবং প্রতিবেশীরা নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারলে বা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রদানে প্রকৃতই আন্তরিক হলে ধর্মীয় উৎসবাদিতে হিন্দু-জামায়েতের কলেবর অসংখ্য প্রতিবদ্ধকতা সত্বেও যে অনেকাংশে বৃদ্ধি পেতো তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মেয়েদের নিরাপত্তার প্রশ্নটিই সর্বাধিক দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবুও উৎসবাদিতে বিবাহিত অবিবাহিত নারীর উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।
খৃষ্টান-বৌদ্ধ ধর্ম বিশ্বাসীদের সংখ্যা বাংলাদেশে নেহায়েতই কম এবং সে কারণে তাঁদের উৎসবাদি প্রত্যক্ষ করার সুযোগ নিজ এলাকায় না পাওয়া সে সম্পর্কে অভিজ্ঞতালব্ধ কোন কিছু লেখা সম্ভব নয়। কিন্তু একথা নিশ্চিতভাবেই জানি তাঁরাও যথেষ্ট ধর্ম নিয়ে, ধর্মীয় উৎসবাদি, ক্রিয়াকান্ড নিয়ে যথেষ্ট পরিমাণ ব্যস্ত থাকেন এবং তাঁদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পেলে তাঁদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি ও তাতে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা নারী -পুরুষ মিলিয়ে তুলনামূলকভাবে আরও অনেক বৃদ্ধি পেতে পারত।
এক কথায় বলা চলে ধর্মের প্রতি আগ্রহী মানুষের সংখ্যা সকল ধর্মবিশ্বাসী মানুশেষের মধ্যেই প্রবল বলে মনে হয়। সামান্যতম সমালোচনা কেউ করলে তার জীবন নাশ পর্যন্ত ঘটছে।
তাহলে এতটাই যদি ধর্মের প্রতি আস্থা তবে কেন ধর্ষণের-গণধর্ষণের মত জঘন্য ঘটনা এত বেশী বৃদ্ধি পেলো এবং প্রতিদিনই তা বেড়েই চলেছে?
সংবাদপত্রের পাতা উল্টালে প্রতিদিনই দেখি মাদ্রাসা শিক্ষক তাঁর ছাত্রীকে, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতেও কিছু সংখ্যক শিক্ষক তাঁদের ছাত্রীকে, সমজিদের ইমাম কোন ভক্তপ্রাণ নারীকে, অফিসের বস তাঁর কর্মচারীকে, শিক্ষক তাঁর সহকর্মী শিক্ষিকাকে সুযোগ বুঝে ধর্ষণ করে চলেছেন? খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ধমর্রে ব্যাপারে তাঁরাও উচ্চকণ্ঠ। নমায, রোজা, পূজা-পার্বণ কোন ব্যাপারেই তাঁদের দৃশ্যত: কোন ঘাটতি দেখা যায় না।
সম্প্রতি ভারতে মহাতুল কালাম অনুরূপ ব্যাপারে আমরা ঘটতে দেখছি। সারা বিশ্বের মানুষ অবাক নিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছেন ভারতের একজন খ্যাতনামা ধর্মগুরু নাম যাঁর রাম-রহিম (যেন ধর্ম নিরপেক্ষতারও প্রতীক) নারী ধর্ষণ করতে করতে এতদূর বেপরোয়া হয়ে উঠলেন যে তাঁর ধর্মাশ্রমকেই তিনি প্রায় পতিতালয়ে পরিণত করে ফেললেন। আর ধর্ষিতারা প্রায়শ:ই তাঁর শিষ্য। ঐ ধর্ষিতার পিতা-স্বামী-ভাই বোনেরাও তাই। কিন্তু এক পর্যায়ে একজন ধর্ষিতা আর সহ্য করতে না পেরে আদালতে বিচার কামনা করে মামলা দায়ের করেন। কিন্তু নানা কারণে সে বিচারাকাজ শেষ হতে অস্বাভাবিক বিলম্ব ঘটে। তবু শেষ পর্য্যন্ত মাত্র দিনকয়েক আগে সংশ্লিষ্ট বিচারক মামলার সকল সাক্ষ্য প্রমাণাদি পুংখানুপুংখভাবে পর্য্যালোচনা করে যেই মাত্র ঘোষণা দিলেন যে ঐ ধর্ম গুরু ধর্ষণের ব্যাপারে দোষী হিসেবে প্রমাণিত হওয়ার কথা আদালত প্রকাশ করা মাত্র রায় ঘোষণার আগেই ঐ তথাকথিত ধর্মগুরুর শিষ্য বা ভক্তমন্ডলী ভারতের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলীয় কয়েকটি রাষ্ট্রজুড়ে যে তা-ব শুরু করে তা নজিরবিহীন। উম্মত্ত ঐ ভক্তরা অসংখ্য সরকারী-বেসরকারী বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়, বহু লোককে খুন করে-অসংখ্য নারী-পুরুষ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে বাধ্য হন। পরিণতিতে সরকার ১৪৪ ধারা জারী করতে অসংখ্য ভক্তকে গ্রেফতার করে পরিস্থিতি খানেকটা সামাল দেন।
অত:পর ঘোষিত হয় রায়-কারাগারে আদালতি বসিয়ে। দুইটি পৃথক ধর্ষণ মামলায় ১০ বছর করে মোট ২০ বছর কারাদন্ড প্রদান করেন আদালত। অত:পর প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্যে জানা যায় ঐ ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে খুন, ধর্ষণ ও অপরাপর নানাবিধ অপরাধে আরও বহু মামলা দায়ের হতে চলেছে। আরও জানা যায়, ঐ ধর্মগুরুর আস্তানা কার্য্যত: একটি পতিতালয়ে পরিণত করা হয়েছিল।
বিশ্বজুড়ে আই.এস-সহ বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী সংগঠন ( বোকোহারাম প্রভৃতি) ইসলাম কায়েমের নামে দেশে দেশে যে ভয়াবহ হত্যা ও ধর্ষণযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে তারও নজির পৃথিবীর অতীত ইতিহাসে নেই।
এভাবে দেখা যায়, কল্যাণকর বলে স্বীকৃত হলেও তাকে কেন্দ্র করে বহুকাল যাবত অসংখ্য অকল্যাণ মানুষের বিশেষ করে তরুণ-তরুনীদের বর্তমান ও ভবিষ্যত জীবনকে ধ্বংশ ও বিপর্যস্ত করে চলেছে।
তরুণ-তরুণীরা, অন্তত: বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, লেখাপড়া-জ্ঞানার্জন, সংস্কৃতি চেতনা, রুচিবোধ, দায়িত্বশীলতা, সততা, চিরাচরিত সভ্যতা সম্পর্কে আগ্রহবোধ অনেকটাই হারিয়ে ফেলেছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষণ থেকে নীতিবোধ বহুলাংশে উধাও। বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, সুধীন দত্তরা উধাও। স্থান করে নিতে পেরেছে সাম্প্রদায়িক ভাবধারায় উদগাতারা হেফাজাতিরা। বঙ্গবন্ধু নামে উচ্চারিত হলেও কার্য্যত: তাঁকে তাঁর নিজেস্ব লালিত আদর্শ থেকে দূরে সরিয়ে রেখে বা সেগুলিকে আড়ালে আবডালে রেখে মৌলবাদের স্বার্থে ধর্ম নিরপেক্ষতাকেও উচ্চারণ করে এক জাপাথি চুড়ি মার্কা কিছু একটা পরিবেশন করা হচ্ছে। ফলে তরুণ-তরুণীদের সামনে কোন মৌলিক আদর্শ নেই এক দিশেহারা অবস্থা বিরাজ করছে যেন। কিন্তু পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু সহ আমরা লাখে লাখে তরুণ-তরুণীরা ধর্মনিরপেক্ষতার সুমহান আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে শোষণ মুক্তির সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি প্রতিষ্ঠায় প্রত্যয়ে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। অজ¯্র আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ এ এসে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে স্বাধীন সার্বভৌম নতুন গণতান্ত্রিক ও আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের গঠিত অভূ্যূদয় ঘটাতে সক্ষম হই।
আজ, ৪৬ বছরের পথ পরিক্রমায়, ঐ মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণাও যেন অনেকটা বিবর্ণ অস্বস্থ হয়ে উঠছে। তারুণ্য তার স্মরণেও যেন আর উদ্দাম হয়ে ওঠে না। তার আবেদন তাদেরকে তেমন একটা উদ্দীপ্ত করে তোলে না।
আজকের তরুন-তরুনীরা যখন দেখে শিক্ষাদীক্ষা যোগ্যতার মাধ্যম নয়-দূর্নীতির মাধ্যমে দিব্যি বাড়ী-গাড়ী-বিত্ত প্রভৃতির মালিকানা অর্জন করা যায়, রাজনীতিতেও রীতিমত লোভনীয় আসন পেয়ে যাওয়া যায়- কেনই বা তারা তখন শিক্ষা-দীক্ষা- জ্ঞানার্জনের দিকে ধাবিত হবে? ত্যাগ-তীতীক্ষা-আদর্শ নিষ্ঠার মত দুষ্প্রাপ্য গুণাবলীকে যখন নির্বাচনে মনোনয়নের মাপকাঠি হিসেবে না ধরে যেন তেন প্রকারে অর্জিত অর্থ-বিত্তই মনোনয়নের ও নির্বাচিত হওয়ার মাপকাঠিতে পরিণত হয়-তখন সেই রাজনীতি কেনইবা গণমানুষের মনে শ্রদ্ধা-সম্মানের আসন অর্জন করবে?
তাই যে বাঙালি জাতি দীর্ঘকাল রাজনীতির অঙ্গনকে সম্মানিত আসন দিয়ে গৌরবান্তিত করেছে-আজ আর তা তেমন নেই মানুষ ধীরে ধীরে ঐ অঙ্গন থেকে যোজন যোজন দূরে অবস্থান নিচ্ছে হতাশার পংকে নিমজ্জিত হয়ে।
তরুণ-তরুণীরা কিসের স্বপ্নে উজ্জীবিত হবে? তাদের সামনে উজ্জীবিত হওয়ার উদ্বেলিত হয়ে জীবন বাজি ঝাঁপিয়ে পড়ার কোন কিছুই তাদের সামনে তুলে ধরতে না পারার ব্যর্থতা কি আজকের অভিভাবকদেরকে পীড়িত বোধ করে? কই, তেমনটাও তো নজরে পড়ে না।
অর্থনীতির পুঁজিবাদীকরণ যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী-তাও আজ যেন আমরা বিস্মৃত হতে চলেছি। চোখ ধাঁধানো বহুতল বিশিষ্ট দালান-কোঠা, আলোয় উদ্ভাসিত বিপণী-বিতান জৌলুষে ভরা আমদানীকৃত দ্রব্য-সামগ্রী আজ আকর্ষনের বিজয় পরিণত। তাই ওগুলিত মালিকানা অর্জনে চুরিত্র, রাহাজানি, দুর্নীতি কোন কিছুই অন্যায় বলে বিবেচিত নয়।
অপরদিকে শিল্প ও কৃষির ব্যাপক সম্প্রসারণ না হওয়ায় যে ভয়াবহ বেকারত্ব ও দারিদ্র্য আমাদের তরুণ সমাজকে অন্ধকারের অতল গহ্বরে ফেলে দিচ্ছে হতাশাক্লিষ্ট তারুন্য যে ঐ বেকারত্বের কারণে মারাত্মক বৈষম্যের আসহায় শিকারে পরিণত হয়ে নানা অপরাধের অন্ধকার পথে পা বাড়ছে তাও কি রাষ্ট্র কী সমাজ যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে না যেন। তাই নারী-ধর্ষণের বিকৃত বিনোদনও তাদের একাংশকে আজ দিব্যি প্রলুব্ধ করছে।
এই অন্ধকার থেকে আমাদের তারুল্যকে উদ্ধার করে তাদেরকে নতুন সূর্য্যরে উজ্জ্বল প্রভাতে পৌঁছে দিতে হলে অর্থ-বিত্ত বা পরজাগতিক কোন কোন প্রলোভন দিয়ে নয় বরং শতভাগ আদর্শনিষ্ঠা ও ইহজাগতিক শোষণ মুক্ত সমাজ চেতনা-সমাজতন্ত্রের নৈতিক ও আদর্শবোধে উদ্দীপ্ত করাই যে তাদের দেশের জনগণের কল্যাণ ও উন্নয়ন সাধনের একমাত্র পথ সেই শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার আর কোন বিকল্প নেই।
১৯৯৩ এ বিশ্বব্যাপী সমাজতন্ত্রের বিপর্য্যয়ের কারণে সৃষ্ট সীমাহীন আদর্শিক শূণ্যতাবোধই যে এমন হতাশার সৃষ্টি করেছে আজ তা প্রমাণিত। খোদ সা¤্রাজ্যবাদী দেশগুলিতেও বেকারত্ব ও ধর্ম-বৈষম্যের আকাশচুম্বিতা তা দিব্যি মানুষকে দেখিয়ে দিচ্ছে যে ঐ পথে নয়-অন্যপথে, পুঁজিবাদী শোষণের পথে নয়-সমাজতন্ত্রের শোষন মুক্তিই একমাত্র বৈষম্য মুক্ত, আদর্শনিষ্ঠ, স্বনির্ভরতা, সমাজ-নির্ভর। মেধা নির্ভর দুনীতিমুক্ত দেশ সৃষ্টির পথ।
১৯১৭ সালের মহান অক্টোবর বিপ্লব (রূশ-বিপ্লব) সেই পথকে নতুন করে দেখিয়ে দিক – ২০১৭ সালের মহান অক্টোবর বিপ্লব শতবার্ষিকীর লগ্নে ঐ অমোঘ সত্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আহ্বান জানাই সম্মিলিতভাবে হাত ধরাধরি করে তরুণ-তরুনীরা এগিয়ে এসো-বিপ্লবের পথে সমাজকে অগ্রসর করে নিতে।


কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।


 

  • প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। কাগজ২৪-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!